Breaking News

স্বপ্ন-বিধায়ক (অন্তরা ১)

স্বপ্ন-বিধায়ক (অন্তরা ১)

মা ছোটোবেলায় সবসময় একটা কথা বলতেন,” বাবা মেয়েদের সবসময় সন্মান করে চলবা, নিজের বোনের মত দেখবা, তুমি একা তোমার তো বোন নাই।” এই কারনে কিনা জানেনা, সমবয়সীরা অথবা বয়সে ছোটো সব মেয়েদের কাছ থেকেই ও একটা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে চলতো। মেয়েদের সবসময়ই একটা ভীতিকর জাতি হিসেবে জানতো ও, যাদের কাছে গেলে সমূহ বিপদের সম্ভাবনা। ইউনিভার্সিটিতে উঠে প্রথম বুঝতে পারে, না এই প্রজাতির সাথেও কথা বলা যায়, বন্ধুত্ব করা যায়, হাতেগোনা কয়েকটা মেয়ে ছিল ওদের ফ্যাকাল্টিতে, যাদের সবার বাল্যপ্রেম, নির্যাস সবার খুব পছন্দের ছিলো, কারন ও খুব মনোযোগ দিয়ে ওদের সবার বয়ফ্রেন্ডঘটিত সব সমস্যা শুনত আর মাথা নাড়ত। কাউকে কোনো পরামর্শ দিত না। মেয়েরা কারো পরামর্শ চায় না, চায় একজন শ্রোতা, যে বিনা বাক্যব্যায়ে কথা শুনবে, অনেকটা খ্রিষ্টানদের গির্জায় কনফেশনের মতো। কনফেশন ব্যাপারটাও খুব অদ্ভূত লাগে ওর, অপরাধ করে এসে গির্জায় পাদ্রীকে বললেই পাপের বোঝা হালকা হয়ে যায়? ধর্মব্যবসা যুগে যুগেই ছিলো, থাকবে। ছোটবেলা থেকেই মাথায় ধর্ম বিষয়ক একটা ভীতির জন্ম দেয়া হয়, যেটার কোনো দরকার আছে বলে মনে হয়না নির্যাসের। ছোটোবেলা ভাতের প্লেটে কিছু ভাত অবশিষ্ট থাকলে মা বলতেন একটা ভাতও নষ্ট করবিনা, একটা ভাত থাকলেও ঐটা আল্লাহের কাছে বিচার দিবে, আল্লাহ অনেক পিট্টি দেবেন, মার খাওয়ার ভয়ে খুঁটে খুঁটে প্লেটের আনাচে কানাচে প্রতিটা ভাত খেতো ও। অভ্যাসটা রয়ে গেছে, বন্ধুরা বলে তুই একটা গাঁইয়া।

নির্যাসের এক বান্ধবী আছে, নাম সাফিনাজ, ধর্ম বিষয়ক একটা মজার অভিজ্ঞতা বলেছিল, ঘটনাটা এরকম, সাফিনাজরা ঐ সময় ছোটো, ক্লাস ৪-৫ এ পড়ে, ওরা প্রায় পিঠাপিঠি ৩ বোন, মা এর ন্যাওটা সব কজনই, মা যা করেন তিন বোনকেও তাই করতেই হবে, মা প্রতিদিন নিয়ম করে নামাজের পরে মকসুদুল মমিনীন পরেন, ওরা তিন বোন নাকি মকসুদুল মোমিনীন পুরো মুখস্ত করে ফেলেছিলো- তো ওই সময়ের কথা, ওদের বাবা একদিন অফিস যাবার সময় হাতঘড়ি খুঁজে পাচ্ছেন না, মাকে ডাকছেন “এই শুনছ ঘড়িটা পাচ্ছি না, একটু খুঁজে দিয়ে যাও”, মা ওদিকে চুলায় কি একটা দিয়েছেন , সাফিনাজকে বললেন, “এই যা তো দেখতো তোর বাবা কি চায়?” সাফিনাজ অম্লান বদনে মাকে বলে,” বাবা না তোমার স্বামী, তুমি জানো না-স্বামী ডাকলে পেয়াঁজ কাটারত অবস্থায় হলেও ছুটে যেতে হয়? আমি মকসুদুল মমিনে পড়েছি।” মা হতবাক হয়ে যান, বাবা ঘড়ির কথা ভুলে অট্টহাসিতে অফিসে বের হয়ে যান, আমরাও গল্প শুনে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি।

স্বপ্নটা বার বার মাথার ভেতর ঘুরপাক খাচ্ছে, বিকালে সুনয়নার সাথে দেখা হবার কথা টিএসসিতে, অন্যসব দিনের মত নয় দেখা হবার বিষয়টা। একদম অপরিচিত একটা অনুভূতি হচ্ছে, বুকের ভেতরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগছে, সময় যতোই এগুচ্ছে ততোই একটা অস্থিরতা জেঁকে বসছে, কি করলে যে অস্থিরতা কমবে বুঝতে পারছেনা। কবিতা ওকে সবসময় ভাবায়, কবিতা পড়তে ভালো লাগে কোনদিন লেখার চেষ্টা করেনি, নিজে নিজে আউড়ে যায়

“তোমার শরীরের ভাঁজে যে নিষিদ্ধ উন্মাদনা
যেই মোহময় ঘ্রাণ, যেই সুতীব্র উল্লাসে ফিরি আমি,
সম্মোহনী সূর্যস্নানে, মেতে উঠি জেগে ওঠা রাতের আকাশের সাথে মিছে তর্কে,
এই উন্মাতাল নিষিদ্ধ উত্তেজনা,
আমার রক্তকনিকাগুলো উপোষ করে বয়ে চলেছে
তোমার ভালবাসার বিষের অপেক্ষায়,
নীলকন্ঠ যে আমায় হতেই হবে।”

তিন/চারদিন আগের রাতের কথা, খুব ঠান্ডা, হিম বাতাসে জমে যাওয়ার উপক্রম।একটা সিগারেট ধরিয়ে ড্রাইভিং সিট এর পাশের গ্লাসটা নামিয়ে দিলো নির্যাস। সিগনালে দাড়িয়ে, বেশ লম্বা সিগনাল, ট্রেন যাবে মনে হয়,  সেক্সপিয়ার নাকি বলেছিলো “লাস্ট পাফ অফ দা সিগারেট ইস সুইটার দেন দা কিস অফ সুইট সিক্সটিন”- খুব একটা দ্বিমত নেই এ ব্যাপারে সেক্সপিয়ারের সাথে। একা অপেক্ষার বিরক্তিকর মুহূর্তগুলোতে আসলেই সিগারেটের বিকল্প নেই৷ রেডিওতে কি একটা হিন্দি গান বাঁজছে, এক মহিলা খুব আবেগ নিয়ে গাইছে ” তেরে বাহুমে হাম, জিত মারতে রাহে, ইউহি হাম তুমসে প্যায়ার করতে রাহে “- অনেক আবেগ গলায় কিন্তু বাংলা রেডিওতে হিন্দি শুনতে এমন বিরক্ত লাগে কেন ও ঠিক জানে না। এই জ্যাম কখন ছুটবে কে জানে- হঠাৎ কেমন যেন সময়, চারিপাশ স্তব্ধ হয়ে গেল, রেডিওটা কোনো আজব এক কারণে মিউট, ….স্ট্রিট লাইটের ধার ঘেষে চাদরের মতো টের পেলো জানালার খোলা বাতাসে মিহি বৃষ্টির ছাঁট , মুখে ছোট ছোট ফোঁটাগুলো যেন আদর করে যাচ্ছে, কেমন একটা আজব রকম মন ভালো লাগা, প্রকৃতি মনে হয় এমন মুহূর্তগুলোতে তার সন্তানদের এমন ইঙ্গিত দিয়েই আসে, সবার ভাগ্য হয়না এই প্রশ্রয় বোঝার – এসব ছোটো ছোটো সুখগুলোর জন্যই বার বার জন্ম নিতে ইচ্ছে হয়, কাউকে না কাউকে ভালোবাসতে ইচ্ছে হয়। সুনয়নার মুখটা কেন যেন ভেসে ওঠে চোখের সামনে। মেয়েটাকে ভালোবেসে ফেলেছে ও, তীব্রতাটা এখনো বুঝতে পারছেনা, বুঝতে চাচ্ছেও না, জানাবে কিনা তাও বুঝতে পারছেনা।

এরকম মুহুর্তগুলোতে নির্যাসের কেমন কান্না পায়, হঠাৎ আবার রেডিও বেঁজে উঠল সম্বিত ফিরে পায় ও, আরজে বলছে ” ডিয়াড় লিসেনার্স, আপনদেড় জন্যে এখন নিয়ে আসছি ‘আমাড় পথ চলা’ বাই আর্টসেল ” -নির্যাসের মেজাজটা হঠাৎ চড়ে যায় এই অদ্ভুতুরে উচ্চারনে বাংলা বলা শুনে, রেডিওতে আরজে হতে গেলে কি এখন এই উচ্চারণ স্পেশালিস্ট হতে হয় নাকি ! বাংলাদেশে নব্বই দশকের শেষ দিক থেকে হঠাৎ জনপ্রিয় হয়ে যাওয়া ইংলিশ মিডিয়াম এর প্রোডাক্টগুলোর বাংলায়ন এর খেসারত দিচ্ছে রেডিও এর শ্রোতা আর রেডিও স্টেশনগুলো, নির্যাসের এমনি মনে হয়। গান বেঁজে চলে ….

“আমার পথ চলা আমার পথে
যেন বেলা শেষে আকাশ কার মোহে
আমার স্বপ্ন আমার সাথে
যেন স্বপ্নে ফিরে আসে স্বপ্ন হয়ে
খুঁজে পায় জীবনের তীর
জীবনকে কোন স্বপ্ন ভেবে।…একটা ঘোরে বাসায় চলে আসে নির্যাস।

সরকারী প্রজ্ঞাপন এসেছে কাল ঐতিহাসিক যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রথম ধৃত আসামির রায় হবে, এই উপলক্ষ্যে ফেইসবুকে একটা স্টেটাস লিখে ফেলে নির্যাস, ফেইসবুকে এই বিচার্ বিরোধী এত অপপ্রচার হচ্ছে, ও দেখে ওর পরিচিত গন্ডির মধ্যেই এমন অনেকে আছে। তাই লেখার তাগিদটা ভেতর থেকে অনুভব করে ও, কম্পিউটারের কিবোর্ডে ঝড় ওঠে
“যৌবনের যা ধর্ম সে প্রেম খুজবে, খুজবে বৈচিত্র্য , সব ভেঙ্গে চুরে নিয়ে যেতে চাইবে এমন ই তো হবার কথা ছিল। কিন্তু এখনকার তরুনরা কি তা পারছে? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে গোটা দেশ আজ উত্তাল। যেই মহান আত্মত্যাগ এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নামের শিশুটির জন্ম, ৪২ বছর লেগে গেল সেই শকুন হায়েনাগুলোর বিচার করতে যারা এই শিশুটির জন্ম চায়নি। ৯ মাস এ এত্ত বড় আত্মত্যাগ বোধ করি অন্য কোনো জাতির ইতিহাস এ নেই, এত প্রাণ হয়ত ঝরে যেতনা যদি না এই বেইমান বেজন্মার দল খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে শিশুটিকে নির্যাতন করতো।আমরা যারা যুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম, তারা যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখিনি, শুধু শুনেছি বা বই পরে কিংবা ডকুমেন্টারি দেখে জেনেছি। পাকিস্তানি মিলিটারী আর তাদের দোসর বেইমান রাজাকারদের ভয়াবহ নারকীয়তার কথা আর শুনেছি আমাদের বাবা চাচাদের মত মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথা, বাংলাদেশ স্বাধীন করার কথা। আমার নিজের পিতা তিনটি দেশ এর নাগরিক ছিলেন – অখন্ড ভারত বর্ষের, দেশভাগ এর পরে পূর্ব পাকিস্তান এর আর ৭১ এর পরে স্বাধীন বাংলাদেশ এর। ১৯৪৭ থেকে ৭১ এর এই দীর্ঘ ২৪ বছর যারা পাকিস্তান এর গর্বিত নাগরিক ছিলেন (!!!) তারা পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ যখন হয়েছিল তখন স্বাভাবিক ভাবেই তা মেনে নিতে পারেননি, এই প্রজন্মের অনেকেই সরাসরি মুক্তিযুদ্ধ করার সুযোগ পেলেও করেননি আবার রাজাকার ও ছিলেন না। এই অংশটি কিন্তু সংখ্যায় কম নয়- বরং একটা বড় অংশ। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরও কিন্তু এরা তখনো মনে মনে পাকিস্তান কে ধারণ করতেন , আমার কথা হয়ত আজব লাগতে পারে কিন্তু আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা বলে উনারা যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করতে গিয়ে এখনো আপনার মুখের উপরে বলে বসবেন ‘পাকিস্তান ওয়াজ বেটার’- আমি নিশ্চিত এই অভিজ্ঞতা আমার এক্সক্লুসিভ নয় আপনারাও দেখেছেন আপনাদের পরিচিতির গন্ডির মধ্যে। আমাদের গুরুজনদের মধ্যে এই অংশটি আমার মতে আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে বড় সর্বনাশটা করেছিলেন – তাদের এই পাকিস্তান প্রীতিটা ঢুকিয়ে দিয়েছেন পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে এবং এই অংশটি এখন ওই বেইমানদের পরবর্তী প্রজন্মের সাথে হাত মিলিয়েছে। এই কথাটা আগে ভাবতে অবাক লাগত যে বাংলাদেশ বিরোধিতা করা কি সম্ভব ? এখন আর লাগেনা কারণ এখন যুক্তি দিয়ে বুঝতে শিখেছি কেন একটা বড় অংশ এই বিচার সমর্থন করেনা (আমার মতে এরা মানসিক ভাবে অসুস্থ)।- আপনার বাবা কিংবা দাদা (বয়সভিত্তিক) কে যেয়ে জিজ্ঞাসা করবেন (হ্যা অথবা না) ” তুমি যুদ্ধ করেছিলে?”- এই উত্তরের শোনার পর আপনাদের একটা সত্য ঘটনা পড়তে অনুরোধ করব।

রাসুলুল্লাহ (স:) তার চাচা আবু তালিব এর মৃত্যুশয্যায় – তার প্রিয় সেই চাচা যিনি ৪০ বছর ধরে অভিভাবক ছিলেন। রাসুলুল্লাহ বললেন (স:) ” চাচা আপনি শুধু এই কথা টি বলুন যে আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, আমি আল্লাহর কাছে আপনার সাক্ষ্য বহন করব।” আবু জাহল এবং আবি উমায়রাহ যারা ওখানে উপস্থিত ছিলেন তারা বললেন ” আবু তালিব, তুমি কি তোমার বাবার (আব্দুল মুত্তালিব) ধর্ম পরিত্যাগ করবে?” রাসুলুল্লাহ(স:) বারবার একই কথা বলে গেলেন কিন্তু তার চাচা নিজের বাবার ধর্মকে (প্যাগানিসম) পরিত্যাগ করতে অস্বীকৃতি জানান। রাসুলুলাহ (স:) বলেন ” আমি সেই পর্যন্ত আপনার জন্য দোয়া করে যাব যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ আমাকে নিষেধ না করেন।” আবু তালিব একজন অবিশ্বাসী হিসেবে মৃত্যুবরণ করেন। “বাবার ধর্ম বা চেতনা ত্যাগ করা কঠিন কিন্তু সত্য কিন্তু সত্যই – সর্বান্তকরণে সবাই বাংলাদেশী হয়ে উঠুন। ”

স্টেটাসটা লিখে পোস্ট করে দিলো , ঘুমে জড়িয়ে আসছে চোখ , সুনয়নার স্মৃতিগুলো চোখের সামনে ভেসে ওঠে, বেশিদিন আগের কথা নয় একদম স্পষ্ট মনে আছে নির্যাসের। ঐযে বন্ধুর বাসায় প্রথম দেখা, নির্যাস কখনো যে কাজটি কোন মেয়ের সাথে করেনি, সেই কাজটি হুট করে ফেললো, সুনয়নার সামনে গিয়ে দাড়ালো, চোখের দিকে সরাসরি তাকিয়ে বলল ” তোমার যদি ইচ্ছে হয় আমাকে ফোন করতে পারো, এটা আমার নাম্বার” ঘটনায় একটু হকচকিয়ে যায় সুনয়না, একবার ওর দিকে তাকায় আর নাম্বারটা নেয়, একটু হেসে বিদায় নেয়। স্মৃতির লেনে হাঁতড়ে বেড়ায় নির্যাস – পরদিন বাবা মা দুজন অফিস, ও সকালের চা নিয়ে রুমে ঢুকে পেপারের পাতা উল্টাচ্ছে, দর্জির দোকানটা যথারীতি তাদের আদ্যিকালের ক্যাসেট প্লেয়ারটাতে গান বাজাচ্ছে, পুরনো বলে সব সময় পরিচিত গানগুলোকেও অপরিচিত লাগে, সকালে উঠে আসল গানটা খুঁজে বের করাটা নির্যাসের একটা প্রিয় চ্যালেঞ্জ, মনযোগ দিয়ে শোনার চেষ্টা করে … এন্ড ইউরেকা…আজ দর্জিওয়ালা বেশ ভাবে আছে দেখা যাচ্ছে … শম্পা আর তপনের “এই রুপালী চাঁদে তোমারি হাতদুটি মেহেদী লাল রঙে আমি রাঙিয়ে দিতে চাই ” বাজছে। রাতের গান এই ভর সকালে বাজাচ্ছে কেন কে জানে? গান ডিসাইফার করাতে মন খুশি হয়ে গেল, হঠাৎ মোবাইলে অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন।

(চলবে)



Place your ads here!

Related Articles

স্টুয়ার্ট ম্যাকগিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের স্পিন কোচ নিয়োজিত

অস্ট্রেলিয়ার স্টুয়ার্ট ম্যাকগিল তিন মাসের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের স্পিন কোচ নিয়োজিত হয়েছে। লেগ স্পিনের রাজা শ্যান ওয়ার্নের জয় জয়কার

ছিটমহল নিয়ে বিজেপির সাধারণ সম্পাদক রাহুল সিনহার তীব্র প্রতিক্রিয়া

পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি সভাপতি রাহুল সিনহা ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল সমস্যা নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন। কলকাতা বিজেপি পার্টি অফিসে ছিটমহল সম্পর্কে তিনি

কথা, সুর আর গানে অলিম্পিকে দ্বিতীয় সেরা ‘আমার সোনার বাংলা’ গার্ডিয়ানের সাংবাদিকের মূল্যায়ন

প্রথম আলো ডেস্ক‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটি বিশ্বের ২০৫টি দেশের জাতীয় সংগীতের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে। ব্রিটেনের বিখ্যাত

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment