ধূসর স্বপ্নেরা
পড়ন্ত এক শেষ বিকেলে,
অদ্ভুত এক সাধ জাগলো মনে।
ইচ্ছে হল পরী হবো, সাদা পরী।
গায়ে জড়াবো সাদা মেঘের শাড়ি,
এলো চুলে পরবো সাদা চেরি।
কানে পরবো দোলনচাঁপার দুল,
হাতে-গলায় সুরভিত বেলী।
এমন সময় হঠাৎ দেখি,
কোত্থেকে এক মেঘের টুকরো
মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে থেকে
বলল শেষে, ‘যাবে আমার সাথে?’
স্তব্ধ আমি হতবাক,
একেবারেই নির্বাক;
ভুলেই গেছি শুধোতে তাকে,
‘কোথায় নেবে এই আমাকে?’
হাতটা শুধু বাড়িয়ে দিলাম,’চল’।
যেইনা আমি উড়তে যাবো,
মেঘকুমারের হাতটা ধরে,
অমনি দেখি,
পথ আগলে দাঁড়িয়ে আছে
মেঘের মতই শুভ্র-সাদা
অসংখ্য সব কাশফুলের সারি।
স্নিগ্ধ হেসে বলল ওরা,
‘ওরে সাদা পরী,
আমরা হেথা তোমার জন্যে,
চল মোদের বাড়ি।
Related Articles
শান্তির নোবেল
যখন শান্তির নোবেল বাংলাদেশে, তাক লাগালো সবার চোখে ডঃ ইউনুছের ঐ পদক ঘিরে, তখন এটা-সেটা কম বলেনি লোকে তিনি অর্থনীতিবিদ
জামাই ষষ্ঠী আজিকে
জামাই ষষ্ঠী আজিকে তাই পড়ে গেছে সাড়া, জামাইয়ের আদরে আজ মেতে ওঠে পাড়া। ধন্য ধন্য জামাইগণ, শ্বশুরের গৃহে আগমণ, ঘরে
কৃষ্ণ পক্ষে উঠে চাঁদ
কৃষ্ণ পক্ষে উঠে চাঁদ লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কৃষ্ণ পক্ষে উঠে চাঁদ সুনীল গগনে, ভুলিতে না পারি রূপ হেরিয়া নয়নে। কোটি