সিরাজুস সালেকীন ও অদিতি শ্রেয়সী’র সঙ্গীত সন্ধ্যা গীতসুধা ১১ ফেব্রুয়ারি

সিডনি বাসীদের জন্য নতুন বছর ২০২৩ এর অভিষেক হতে যাচ্ছে গুরু শিষ্যার এক মনোজ্ঞ সংগীত সন্ধ্যা “গীতসুধা“ দিয়ে। আগামী ১১ই ফেব্রুয়ারী ২০২৩ এ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘ইন্টারনেশনেরস’ এর উদ্যোগে সিডনির বাংলা গানের জগতের দুই গুণী শিল্পী, জনাব সিরাজুস সালেকীন ও অদিতি শ্রেয়াসীর পরিবেশনায় শুনবেন কিছু কালজয়ী গান।
আয়োজক প্রতিষ্টান ‘ইন্টারনেশনেরস’, অস্ট্রেলিয়ার বহু জাতিক সংস্কৃতি তুলে ধরার কাজে নিয়োজিত এবং তারই রেশ ধরে তাদের এবারের আয়োজন, ‘গীতসুধা”। তাঁরা জানিয়েছেন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে ব্যাংকসটাউনের ‘ব্রায়ান ব্রাউন থিয়েটার’এ, ১১ই ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা ৬টায় এবং তা চলবে সব মিলিয়ে তিন ঘন্টা।
৮০ রিকার্ড রোড, ব্যাংকসটাউনের এই ভেন্যু তে রয়েছে পর্যাপ্ত পার্কিং এর জায়গা এবং টিকেটের জন্য 0432 688 322 তে যোগাযোগ করতে হবে, অথবা মিলবে www.internationers.com.au/tc-events/geetoshudha তে।
Related Articles
প্রধানমন্ত্রীর সাথে বঙ্গবন্ধু কাউন্সিল অস্ট্রেলিয়ার সাক্ষাত
তারিখঃ ৭ই মার্চ ২০১৩ | সংবাদ বিজ্ঞপ্তি | প্রধানমন্ত্রীর সাথে বঙ্গবন্ধু কাউন্সিল অস্ট্রেলিয়ার সাক্ষাত বঙ্গবন্ধু কাউন্সিল অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি শেখ শামীমুল
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান
জাতিসংঘে’র কাছে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান জানিয়েছেন। গত ২১ ফেব্রূয়ারী ২০১৬ কেনবেরাতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলখ্যে ‘একুশে রেডিও’র সাথে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে অস্ট্রেলিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাস্ট্রদুত হিজ এক্সিলেন্সি কাজী ইমতিয়াজ হোসাইন বলেন, বাংলাভাষাকে বাংলাদেশের সর্বস্তরে চালু করার সরকারী পদক্ষেপের পাশাপাশি বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের জন্যে জাতিসংঘে’র কাছে প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান জানিয়েছেন। বিশ্বজুরে বাংলা ভাষার ব্যপক ব্যপৃতির প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাস্ট্রদুত হোসাইন বলেন, বর্তমানে বিশ্বের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ দেশে বাংলা ভাষা ভাষি লোকেদের বিচরন রয়েছে। এসব দেশে বাংলা’র প্রচলন ও চর্চার মধ্যে দিয়ে বাংলাকে আরো ব্যপৃত করার সুজোগ রয়েছে। বাংলা ভাষার মধ্য দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের পরিচয় আরো নিগুড় হবে বলে তিনি মনে করেন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে’র স্বার্থকতা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন ১৯৯৯ সালে এউনেস্কো ২১ ফেব্রূয়ারী’কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ঘোষনা করার পর পৃথিবীর সর্বত্রই সব ভাষাভাষির লোকেরা গর্বের সাথে এই দিন টিকে উদযাপন করে আসছে।মাজিক কর্মকান্ড সহ জন জীবনের প্রতিটি কাজে ভাষার প্রয়োজনীয়তাটাকে স্মরন করার একাটা সুজোগ করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন। বাংলাকে সর্বস্তরে চালু করার সরকারী উদ্দোগ থাকা স্বত্তেও ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বাংলাভাষার ব্যবহার তেমনভাবে দেখা যায় না কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন- বাংলাদেশ একটা রপ্তানী মুখী দেশ। আর ব্যাবসায়িক
Chhatra League Australia Branch News
বিপুল উত্সাহ উদ্দীপনা ও জাঁকজমকের মধ্য দিয়ে অস্ট্রেলিয়া শাখা ছাত্রলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা : বিপুল উত্সাহ