ক্যানবেরায় নানা আয়োজনে বর্ষবরণ

অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় নান উৎসব ও আনন্দময় বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ বরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে রোববার ক্যানবেরা ইসলামিক সেন্টারে যৌথভাবে দিনব্যাপী বর্ষরবণ আয়োজন করে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া এসোসিয়েশন ক্যানেবেরা, বাংলাদেশ হ্ইাকমিশন এবং সিনিয়র সিটিজেন ক্লাব।
বাংলা বর্ষবরণের একদিকে ছিল বাঙালির চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী পিঠা উৎসব, বৈশাখী মেলা ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রদর্শনী ও তথ্য কেন্দ্র এবং অন্যদিকে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর আয়োজনে সংগীতানুষ্ঠান, শিশুকিশোরদের পরিবেশনায় নাট্যানুষ্ঠান এবং বর্ষবরণ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান। হাজারেরও অধিক দর্শনার্থীর অংশগ্রহণে এটি ক্যানবেরার এ যাবৎ কালের বৃহত্তম বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে পরিণত হয়।

বর্ষবরণের আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ হাইকমিশনার সুফিউর রহমান, সিনেটর ডেভিড স্মিথ, অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটরির বিরোধীদলীয় নেতা এলিস্টার কো সহ বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন গোষ্ঠীর নেতৃবৃন্দ।

আলোচনা অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার বাংলা নববর্ষের সাংস্কৃতিক গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন এটা শুধু বাংলাদেশ বা বাংলা ভাষাভাষির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং এই বাংলা বর্ষবরণ বিভিন্ন নামে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এমনকি নেপাল, মায়ানমার এবং থাইল্যান্ডেও পালন করা হয়। এটি দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার একটি সাধারণ নববর্ষবরণ উৎসব। তিনি আরো বলেন এই বর্ষবরণ শুধু বাংলাদেশের নয় বরং অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতিক গোষ্ঠীর অন্তভুক্তিকরণকে প্রকাশ করে। ক্রাইস্টচার্চ পরবর্তী সময়ে বর্ষবরণ ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি তারই বহিঃপ্রকাশ বলেও হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠান মালায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন, বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রতিনিধিসহ অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাঙালিরা নানা সাজে স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন। এই বছরে বাংলা নববর্ষ সাপ্তাহিক ছুটির দিন রোববার হওয়ায় প্রবাসীদের ব্যাপক সমাগম হয় এবং মেলাটি বাঙালির আনন্দঘন মিলন মেলায় পরিণত হয়।

আলোচনা অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার বাংলা নববর্ষের সাংস্কৃতিক গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন এটা শুধু বাংলাদেশ বা বাংলা ভাষাভাষির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং এই বাংলা বর্ষবরণ বিভিন্ন নামে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এমনকি নেপাল, মায়ানমার এবং থাইল্যান্ডেও পালন করা হয়। এটি দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার একটি সাধারণ নববর্ষবরণ উৎসব। তিনি আরো বলেন এই বর্ষবরণ শুধু বাংলাদেশের নয় বরং অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতিক গোষ্ঠীর অন্তভুক্তিকরণকে প্রকাশ করে। ক্রাইস্টচার্চ পরবর্তী সময়ে বর্ষবরণ ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি তারই বহিঃপ্রকাশ বলেও হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠান মালায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন, বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রতিনিধিসহ অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাঙালিরা নানা সাজে স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন। এই বছরে বাংলা নববর্ষ সাপ্তাহিক ছুটির দিন রোববার হওয়ায় প্রবাসীদের ব্যাপক সমাগম হয় এবং মেলাটি বাঙালির আনন্দঘন মিলন মেলায় পরিণত হয়।
Related Articles
Bangla School Canberra: holidays from October 2
Dear All, Bangla Language and Cultural School will remain closed from 2nd October to 22nd October 2011. The School will
Foreigners joined Bangladeshis to pay respect to language martyrs in Canberra
High Commission for Bangladesh , Canberra Press release Canberra, 21 February 2021 Bangladeshis and Australians participated at a Probhat Fery
Bangladesh High Commission – Ramadan Office Hours
Dear All Kindly find attached Bangladesh High Commission’s diplomatic note no. BHC/Admin-09/02/2013 dated 01 July 2013 regarding office hours during