সিডনির নীপবন পল্লীতে আমাদের প্রাণের বিজয়মেলা

‘শতফুল প্রস্ফুটিত হোক’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে প্রথমে জাতীয় সঙ্গীত এবং “এসো পুষ্পিত পল্লবে এসো শাপলা শালুক ঝিলে”এই থিম সঙ্গীত দিয়ে শাপলা পুকুর ,মাছের পুকুর ,আদিগন্ত সবুজ মাঠ আর ছায়া ঢাকা পল্লী পরিবেশে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ষোলোই ডিসেম্বরে উদ্যাপিত হয়েছে মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে সিডনির পিট টাউনের নীপবন পল্লীতে আয়োজন করা হয় ‘আমাদের প্রাণের বিজয়মেলা দুহাজার সতেরো এর। বিজয়ের এ আনন্দ আয়োজনে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয় একাত্তরের সকল শহীদদের।
অস্ট্রেলিয়ার প্রবাসী বাঙালি তরুণ প্রজন্মরা ইতিহাস ঘেঁটে উপস্থাপন করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, রান্না এবং ঘূড়ি ওড়ানো সহ অন্যান্য আয়োজন ছিল। এ উপলক্ষে একটি স্যুভেনিরও প্রকাশ করা হয়। ট্রাষ্টি সদস্যদের বাইরে স্যুভেনির এ সাহায্য করে মুন রহমান এবং মিউজিকএ অমিত সাহা ,আব্দুল আজিজ এবং মহিন আরহাম।
১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান এবং ২৬ ডিসেম্বর সমাপনী পর্ব ‘বিজয় আড্ডা’ দিয়ে সমাপ্ত হয় এগারোদিনব্যাপী ‘আমাদের প্রাণের বিজয়মেলা’ নামক পুরো উৎসবমালাটি।
নিজেদের শেকড়কে জানবার সাথে দেশীয় সংস্কৃতিকে চর্চা
করার ইচ্ছে নিয়েই রবীন্দ্রনাথের ‘নীপবন’ এবং জসীম উদদীন আর হুমায়ূন আহমেদের ‘পল্লী’ এই শব্দদুটি থেকেই এর নামকরণের ধারণা নেয়া হয়েছে। বিভিন্ন পেশার ঊনপঞ্চাশটি পরিবার মিলে একটি বাড়ি ক্রয়ের পর ২০১৫ সালে উদ্যোক্তারা সৃষ্টি করেছেন এই সামাজিক সংস্কৃতিক গ্রূপ। পাঁচ একর ভূমি ,একটি বাড়ি এবং দুটি পুকুর ঘেরা মনোরম এই প্রপার্টি ঘিরে আগামী বছর থেকে একটি কালচারাল হাব তৈরী করার পরিকল্পনা রয়েছে উদ্যোক্তাদের।
Related Articles
Ouderland Memorial Committee Press Release on Film Festival Closing Ceremony
Ouderland Memorial Committee organized the concluding ceremony of a month-long film festival on Liberation War titled "Itihash Kotha Koi" on
শহীদুজ্জামান আলো’র বড় ভাই মহী উদ্দীন বাদল আর নেই
স্বনামধন্য সঙ্গীত শিল্পী মহী উদ্দিন বাদল আর আমাদের মাঝে নেই। প্রক্ষ্যত এই গজল শিল্পী গত ২৬শে ফেব্রুয়ারি হৃদ যন্ত্রের ক্রিয়া
র্যান্ডউইক কাউন্সিল কর্তৃক “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস” উদযাপন এবং লাইব্রেরীসমূহে “একুশে কর্নার” প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
বিগত ৩০শে সেপ্টেম্বর’১৯ সোমবার সকাল ১০ ঘটিকায় সকল ভাষাভাষীর মাতৃভাষা, সংস্কৃতি এবং কৃষ্টির চর্চা এবং সংরক্ষণের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে