ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুলে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, অভিভাবকদের ইফতার।

ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুলে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, অভিভাবকদের ইফতার।

ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল প্রবাসে বেড়ে ওঠা ছেলেমেয়েদের শিক্ষা, সংস্কৃতি, মানবিক মূল্যবোধের চর্চা ও ধারণা প্রসারের পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষাকেও সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকে। পবিত্র রমজানের ত্যাগ, সংযম এবং আত্মশুদ্ধির মানসিকতা ছেলেমেয়েদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া এবং নিজেদের মাঝেও ধারণ করার মানসিকতা থেকে বাংলা স্কুল প্রতিযোগিতা বছর ইফতারে আয়োজন করে থাকে।

গত ৩রা জুন রবিবার স্কুল প্রাঙ্গনে আয়োজিত এই ইফতারে ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সব ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক, কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং স্কুলের শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন।

ইফতারের নির্ধারিত সময়ের বেশ আগেই অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত থেকে অনেকে ইফতার সাজানো এবং বিতরণে সহায়তা করেন। চমৎকার স্বাদে প্রতিটি আইটেম আগত সবাই তৃপ্তি সহকারে উপভোগ করেন।

মাঝে মাগরিব এর নামাজে গোটা মানবজাতির কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া করা হয়। নামাজের পর রাতের খাবার পরিবেশন করা হয়।

উল্লেখ্য ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল প্রতি রবিবার সকাল দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত সব বাংলা ভাষাভাষীর জন্য উন্মুক্ত থাকে।

ইফতার তৈরি (ছবিঃ রূপা সাহা)

আযানের অপেক্ষা (ছবিঃ রূপা সাহা)

ইফতারের মুহূর্তে (ছবিঃ রূপা সাহা)

ইফতারের মুহূর্তে (ছবিঃ রূপা সাহা)

অভিবাবকদের ইফতার পরবর্তি আড্ডা (ছবিঃ রূপা সাহা)

নৈশভোজের জন্য চলছে ডিম ভাজি (ছবিঃ রূপা সাহা)

প্রত্যেকটা কাজেই ছিল পরবর্তি প্রজন্মের অসীম আগ্রহ (ছবিঃ রূপা সাহা)

 

Kazi Ashfaq Rahman

Kazi Ashfaq Rahman

ছেলেবেলা থেকেই শান্তশিষ্ট ছিলাম বলে আমার মায়ের কাছে শুনেছি। দুষ্টুমি করার জন্য যে বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন তা নিশ্চয়ই আমার ছিল না। আমার এই নিবুর্দ্ধিতা একসময় আমার মাকে ভাবিয়ে তুলেছিল। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন আমার এই ছেলে জীবনে চলবে কি করে। এখন যেভাবে চলছি তাতে কোনও আক্ষেপ নেই। ভালই তো আছি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত শিক্ষা, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যে অনন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারাকে জীবনের বড় অর্জন বলে মনে করি। আমার স্ত্রী একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী, আমার শত বোকামী, আলসেমী আর বৈষয়িক না হওয়াকে প্রকারান্তরে প্রশ্রয় দেওয়াতে আমার আর মানুষ হয়ে ওঠা হয়নি। আমার দুই সন্তান, আমি চাই তারা আমার মত বোকাই থেকে যাক কিন্তু আলোকিত মানবিক মানুষ হোক যা আমি হয়তো হতে পারিনি।


Place your ads here!

Related Articles

Quarantiny – Chapter 7 – Day 7

Day 7 – Thursday 23 April 2020 “A winner is a dreamer,who never gives up” The moon was there last

কোরবানির দিন কোনও একটি দরিদ্র গ্রামে

ফজলুল বারী: জনকণ্ঠের পাঠকদের টাকায় আমরা একবার বাংলাদেশের একটি দরিদ্র জনপদে কোরবানির ব্যবস্থা করেছিলাম! পুরো ঘটনাটি আবার সবার সঙ্গে শেয়ার

গীতিকবি খোশনূর বেগম’কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা

দিলারা আপা বেড়াতে আসলেন। বছর দু’য়েক আগের কথা। আড্ডা-গল্প,পুরুনো স্মৃতি রোমন্থনে সেই সময়টুকু বেশ জমে উঠেছিলো। ফেব্রুয়ারি মাস, ভাষা দিবস

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment