Breaking News
Canberra Ramadan 2025 (1446H) Starts Saturday 1st March
Salamu Alaikum WRT, WBT (Peace be on you). The Imams Council of the ACT announces the
...0Canberra Ramadan 2024 (1445H) Starts Tuesday 12th March
Salamu Alaikum WRT, WBT (Peace be on you). The Imams Council of the ACT announces the
...0Canberra Eid-ul-Adha 1444H on Wednesday, 28th June 2023
It is confirmed the first day of Dhul Hijjah is Monday, 19 June 2023. Therefore the
...0Canberra Eid-ul-Fitr 1444 Saturday 22nd April 2023
Assalamu Alaikum. Eid day will be SATURDAY, 22 April 2023 due to cloud preventing sighting, Inshallah.
...0Canberra Ramadan 2023 (1444H) Starts Thursday 23rd March
Salamu Alaikum WRT, WBT (Peace be on you). The Imams Council of the ACT announces the
...0Canberra Eid-ul-Adha Saturday 9th July 2022
Assalamu Alaikum. Eid day will be SATURDAY, 9 July 2022, Inshallah. Eid Mubarak. From Imams Council
...0
ভাঙ্গনের শব্দ: Ashfield শহীদ মিনার এবং ২১ উদযাপন

বহু কষ্টে গড়া সিডনি এর শহীদ মিনার আজ সংকাগ্রস্থ। ইতি মধ্যে সিডনি এর ashfield শহীদ মিনার এবং একুশ উদযাপন কে ভেঙ্গে দুটি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। একুশে একাডেমি শহীদ মিনার কে নিবে না Mother language Conservation Movement।nternational মিনার কে নিবে এই নিয়ে এখন যুদ্ধ চলছে। কথা প্রসঙ্গে জানাও গেছে একদল আর একদল কে দোষারোপ করছে আর বলছে ashfield এর শহীদ মিনার তারা তৈরী করেছে। শহীদ মিনার নিয়ে এ যেন দড়ি টানাটানি খেলা। আর আমরা যারা সিডনি এর সাধারণ বাঙালি তারা অসহায়ের মত তাদের দড়ি টানাটানি খেলা দেখছি। একজন সাধারণ বাঙালি হিসাবে আমি খুবই সংকিত যে এই দুই দলের কোন্দলের কারণে শহীদ মিনার টি future এ Ashfield থাকে কিনা?
তাই দুই দলের কাছে সাধারণ বাঙালি হিসাবে আমাদের বিনীত অনুরোধ দয়া করে সিডনি এর শহীদ সৃতিসৌধ কে নিয়া আপনারা দুই দল এই গ্রাম্য রাজনীতি বন্ধ করুন। কারণ শহীদ মিনার টি আপনাদের গ্রাম্য রাজনীতির ফলশ্রুতি না। এটি সিডনি এর ৫০০০০ হাজার বাংলাদেশী বাঙালির গর্বের জায়গা। অন্তত ভাষা শহীদ দের আত্মার অবমাননা না করে তাদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
সিডনি Ashfield এর শহীদ মিনার একুশে একাডেমী অথবা Mother language Conservation Movement ইন্টারন্যাশনাল এর একক সম্পত্তি না এটি সিডনি এর ৫০০০০ হাজার বাংলাদেশী বাঙালির সম্পত্তি।
আতিক হেলাল, সিডনি
Related Articles
BUETAA PROFESSIONAL WORKSHOP 2018
DATE: 7th of JULY 2018, from 9:30am to 4:00 PM Mortdale community centre, 2b Boundary Rd, Mortdale NSW 2223 Registration
ফুলের প্রতি ভালবাসা
‘ফুলের মেঘ’ দেখেছেন কখনো! হাল্কা গোলাপী আভা ছড়িয়ে নিথর কাঠে ফোঁটা সহস্র ফুলের বাহার কেবল চেরী ব্লসমেই মেলে। পাতাবিহীন গাছ,
The Home Minister of Bangladesh's visit to Sydney
The Home Minister of Bangladesh Adv. Sahara Khatun and her team has arrived in Sydney at 4.50 pm on Sunday.
The ekushe academy was created in 1999, monument in 2006 and the new organisation iMLD movement in 2010. How a new organisation claim that they created that monument before their birth? More over, the monument was a work of the community lead by Ekushe academy. Lets hope the book fair stays there and we keep enjoying the fair. I dont think there is any fight, anyone can organise any programme surrounding the shahid minar, but claiming it a personal achievement is a dirty work.
জনাব আতিক হেলালের “ভাঙ্গনের শব্দঃ” লেখাটি একজন সুহৃদ বন্ধুর অনুরোধে দেখার সুযোগ হল। “একুশ” এবং “শহীদ মিনারে”র প্রতি আমাদের সকলেরই যে অগাধ শ্রদ্ধা, ভালবাসা রয়েছে তা লেখকের লেখা এবং বন্ধুটির লেখাটি পড়ার জন্য অনুরোধ উভয় ক্ষেত্রেই প্রতিফলিত। লেখাটি আবেগতারিত এবং লেখকের হৃদয়ক্ষরণ আমাদের শেখরের প্রতি যে নিবিড় টান তা প্রকাশ পেলেও এর কোন সত্যতা নেই। বস্তুতপক্ষে এসফিল্ড পার্কে আমাদের নেতৃত্বে গড়া পৃথিবীর প্রথম “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ” টি শহীদ মিনারের আন্তর্জাতিক সংস্করণ, যা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীর সকল ভাষাভাষীর মাতৃভাষা সংরক্ষণের বৈশ্বিক বার্তা, “কনসারভ ইউর মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ” নিয়ে প্রতিষ্ঠিত। এই ঐতিহাসিক স্থাপত্যে সকল মাতৃভাষা সংরক্ষন, একুশের চেতনার মৌলিক বিষয়াদি, বহু জাতি বা ভাষাভিত্তিক সমাজব্যবস্থা এবং আধুনিক বিশ্বায়নের ধারার সন্নিবেশন করা হয়েছে, যাতে পৃথিবীর ভাষাজানা সকলেরই সমান আধিকার। এটি কোন অবস্থাতেই শহীদ মিনার নয়, এটিকে বড়জোর শহীদ মিনারের দ্বিতীয় প্রজন্ম বলা যেতে পারে। এতে বাঙালিদেরই একক কোন অধিকার নেই, বরং বাঙালিদের আছে এক্ষেত্রে বিশ্বনেতৃত্ব বা দিকনির্দেশনা প্রদানের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অহংকার, সকল ভাষার ঊর্ধ্বে বাংলা স্থাপনার বিশ্বজয়ী গর্ব, আরও আছে ২৩ কেরট স্বর্ণে খচিত বাঙালির শহীদ মিনার এবং ভাষা শহীদদের নাম। যা অদ্যাবধি পৃথিবীর কোথাও হয়েছে বলে আমার জানা নাই। এটি শহীদ মিনার নয় এটি “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ”। এখানে আবেগ থেকে ডকুমেন্টে ও সত্যতার উপরই নির্ভর করতে হবে। সারাবিশ্বে এটি সকলের কাছে অনুকরণীয়। শুধুই বাংগালির গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ করা এর বৈশ্বিক অহংকারকে অপমান করারই সামিল।
এই ঐতিহাসিক বৈশ্বিক চেতনাকে সকল ভাষাভাষীর কাছে পৌঁছে দেয়া এবং একুশের চেতনাকে বেগবান করার লক্ষেই পৃথিবীর প্রথম “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ” এর দশম বর্ষপূর্তি সকল ভাষাভাষী মিলে এসফিল্ড কউন্সিলের নেতৃত্বে উদযাপন করার লিখিত প্রস্তাব মাদার লাংগুজেস কনসারভেশণ মুভমেন্ট ইন্টার্নন্যাশনাল ইনক এসফিল্ড কউন্সিলের বরাবরে হাখিল করে। যার অনুলিপি মান্যবর হাই কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে দেয়া হয়। এই প্রস্তাবে যথারীতি একুশে একাডেমীকে এসফিল্ড কউন্সিলের পর দ্বিতীয় প্রধান সংগঠন এবং একুশে বইমেলার পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচী বহাল রেখেই তিন দিনের অনুষ্ঠান-পরিকল্পনা করা হয়। যাতে একুশে একাডেমী সন্মত হয় নাই, যা পর্যায়ক্রমে কমিউনিটির মধ্যে ভ্রান্ত ধারনার সৃষ্টির সুযোগ করে দেয়। মাদার লাংগুজেস কনসারভেশণ মুভমেন্ট ইন্টার্নন্যাশনাল ইনক ২০শে ফেব্রুয়ারি এসফিল্ড কউন্সিলের লাইব্রেরীতে পৃথিবীর প্রথম “একুশে কর্নার” উদ্বোধনের মাধ্যমে প্রমান করেছে সকল মাতৃভাষা সংরক্ষণে একুশের বৈশ্বিক প্রাতিষ্ঠানিকতা অর্জনের জন্য আমাদের অনেক দায়বদ্ধ্বতা রয়েছে যা একদিন আমাদেরকে সকল ভাষাভাষীর কাছে সম্মানীয় করে তুলবে এবং সকল বিভেদ ও ভুল বুঝাবুঝির ঊর্ধ্বে উঠে একুশের চেতনার বিকাস ও প্রসারে একসাথে কাগ করতে হবে। এখানে ভাঙন বা যুদ্ধের প্রশ্ন কাল্পনিক অথবা আবেগতাড়িত। মাদার লাংগুজেস কনসারভেশণ মুভমেন্ট ইন্টার্নন্যাশনাল ইনক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নিয়ে বিশ্বে গনসচেতনতা সৃষ্টি এবং পৃথিবীর সকল ভাষা সংরক্ষণ নিয়ে ভাবছে, শুধুই বাংলা নিয়ে নয়, তবে বাংলা ও বাঙালির আবেগ, অভিজ্ঞতা, ত্যাগ, অঙ্গিকার, প্রাপ্তি ও অহংকারকে দৃষ্টান্ত এবং শক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে, একুশের চেতনাকে সকলের চেতনায় প্রভাবিত করে। সারা বিশ্বে “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ” এর মৌলিক বার্তাকে পৌছিয়ে দেয়ার মাধ্যমে, স্মৃতিসৌধ দখল করার মত ঘৃণ্য মানসিকতার প্রশ্ন এখানে শুধুই অবান্তর।
ধন্যবাদ জনাব নির্মল পাল আপনার লেখা টি পড়ে ভালো লাগলো l আপনি আপনার লেখায় ২১ ফেব্রুয়ারী এর থেকে ইন্টারন্যাশনাল Mother লান্গুয়াগে day কে বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন I দিতেই পারেন I কিন্তু আপনি মনে হই ভুলে গেছেন যখন বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকে টাকা তোলা হচ্ছিল সিডনি এর বিভিন্ন মহল্লায় মহল্লায় তখন কিন্তু একটা মানসিকতা আমাদের কাজ করেছে আর হলো প্রবাসে আমাদের একটি শহীদ মিনার I সেদিন আপনি হইত এই কমিটি এর আহবায়ক ছিলেন I কিন্তু মাঠে কাজ করেছে , টাকা তুলেছে এবং সব কাজ আপনাকে গুছিয়া এনে আপনার হাতে ধরিয়ে দিয়েছে i আর আপনি সেই গুছানো কাজ গুলো কে সবার সামনে তুলে dhortey পেরেছেন i
এর পর শহীদ মিনার কে নিয়ে কি হয়েছে, আপনি কেন একুশে একাডেমী তে নাই এবং তার কি কারণ এগুলো কিন্তু আমরা সিডনি প্রবাসী বাঙালি রা সবাই জানি l এ গুলো আজকে থাক, তবে আপনার কাছে আমার কয়েকটি প্রশ্ন আছে –
১. বিগত ১০ বছর থাকে একুশে একাডেমী অতান্ত সফলতার সাথে ইন্টারন্যাশনাল Mother Language day পালন করে আসছে i আপনার কি কোনো দরকার ছিল আলাদা ভাবেই ইন্টারন্যাশনাল Mother language Day উদযাপন করা ?
২. আপনি কি একুশে একাডেমী কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন একসাথে দিন টি পালন করতে ? আপনি কি কমিউনিটি তে খোলা চিঠির মাধধমে তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন ?
৩. আপনি যে ইন্টারন্যাশনাল Mother language Day করছেন এই জন্য কি বাংলাদেশ কমিউনিটি কোনো ওপেন Discussion এর আয়োজন করে কমিউনিটির সবাই কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন কি ?
৪. আপনি কি স্বাধীনতার সপখ্খের যারা বাংলাদেশী আছে তাদের নিয়ে একুশে একাডেমী এর সাথে আলোচনায় বসেছিলেন ?
আমার জানা মতে আপনি এর একটাও করেন নি. I আপনার অনুষ্ঠানে ২০/২৫ জন বাংলাদেশী উপথ্থিত ছিল I আপনার অনুষ্ঠানে মানুষের উপস্থিতি কি আপনাকে একটুও নাড়া দেইনি I definately এতে করে অন্য ভাষাভাষী দের সামনে আমাদের বাংলাদেশী দের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়েছে I আর এটার জন্য দায়ী কে ?
অনেক কমিউনিটি লিডার কে শুনেছি আপনার অনুষ্ঠানে কোনো বক্তব্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন I যেখানে ৩০০০০ হাজারের বেশি বাংলাদেশী এই সিডনি শহরে বসবাস করে সেখানে ২০/২৫ বাংলাদেশী এর উপস্থিতি আপনার কেমন মনে হয়েছে I আমার জানা মতে বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মিডিয়া এসে সিডনি তে ইন্টারন্যাশনাল Mother language Day এর এই রকম বিভাজন দেখে অসন্তুশ্শ প্রকাশ করেছেন I যার জন্য তারা পরের দিন ashfield পার্ক এ শহীদ মিনার এ পুষ্শ্পার্ঘ অর্পণ করেছেন I আসলে উনারা জানবেন কিভাবে সিডনি তে ইন্টারন্যাশনাল Mother language দায় নিয়ে এভাবে টানা হেচড়া হচ্ছে I তারা তো ভালো একটা উধ্ধেশ্শ নিয়েই সিডনি এসেছিলেন I পরের দিন নিশ্চয় দেখেছেন Ashfield পার্ক এ একুশ একাডেমী এর অনুষ্ঠানে atleast ৫০০ বাংলাদেশী উপস্থিত হয়েছে I
তাই আপনার কাছে শেষ প্রশ্ন -কি দরকার ছিল আপনার এই বিভাজনের I শহীদ মিনার সৃষ্টির প্রথম থাকে আপনি ট্রান্সপারেন্ট থাকলে আপনি আজ বাংলাদেশ কমিউনিটি তে একজন বড় লিডার হতে পারতেন I আপনার আজকের এই লিডার হয়ে আপনি কি পেলেন আর হঠাথ করে আপনার ১০ বছর পর এই ইচ্ছা হলো কেন ? করলে তো আপনি ১০ বছর আগে থেকেই করতে পারতেন – কিন্তু এখন এই ১০ বছর পরে কেন ?
The photo of this article clearly displays the name of the monument- International Mother Language Day Monument. This monument is not the asset of only 50000 Bangladeshis in Sydney but it is an asset of everyone on this planet. This monument is the symbol of the pride of all human beings.
So, please don’t underestimate the spirit of this monument.
জনাব আতিক হেলাল এর উত্থাপিত ৪টি প্রশ্নের উত্তরে আমার একটি জবাবঃ প্রিয় জনাব আতিক হেলাল দয়া করে আপনার লেখার জবাবে দেয়া আমার লেখাটি ভাল ভাল করে পরবেন এবং গত চার-পাঁচ মাসে সিডনিতে প্রকাশিত ও প্রচারিত বাংলা পত্রিকাগুলোসহ বেশ কিছু ইন্টারনেট পত্রিকা পড়ার সুযোগ পেলে পরে নেবেন, আপনার উত্থাপিত কোন প্রশ্নেরই অবকাশ থাকবে বলে আমি মনে করি না এবং আপনার জানার সত্যতা যাচাইয়ের সুযোগও হবে। অধিকিন্তু, দয়া করে এবিষয়ে আপনার জানার আগ্রহকে আরও সমৃদ্ধ করতে বাংলা সিডনী ডট কমে প্রকাশিত আমার বেশ কিছু পুরানো লেখা পড়ার অনুরোধ করছি।
আমাদের কমিউনিটির মধ্যে বিভাজনের অভিযোগের যুক্তিটি কোন অবস্থাতে সঠিক নয় কয়েকটি কারনেঃ ১-সিডনীতে নিউ সাউথ ওয়েলস পার্লামেন্ট হাউসসহ অন্ততঃ ৬টি স্থানে দিবসটি উদযাপিত হয়েছে, ২- বিলম্বিত সিদ্ধান্তে হলেও একুশে একাডেমী ১৪ই ফেব্রুয়ারী (১৯ বা ২১শে নয়)বইমেলার নির্ধারিত অনুষ্ঠানের পৃথকভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধের (তবে শহীদ মিনার নয়) দশম বর্ষপূর্তি উদযাপন করেছে, ৩- এসফিল্ড কাউন্সিল ও মাদার ল্যাঙ্গুজেস কনসারভেশন মুভমেন্ট যৌথভাবে ১৯-২০শে ফেব্রুয়ারি দশম বর্ষপূর্তি ও দিবসটি এসফিল্ড টাউন হলে(পার্কে নয়) উদযাপন করেছে, ৪- প্রচলিত ভাবে একুশে একাডেমীর বইমেলা এসফিল্ড পার্কে ২১ তারিখেই অনুষ্ঠিত হয় এবং এবারও হয়েছে, ৫- ২০ তারিখে ১০ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ১০২টি মাতৃভাষার প্রদর্শনী (অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম), ১৩ ভাষাভাষীর ১৭টি সাংস্কৃতিক দলের শতাধিক শিল্পীর অংশগ্রহণ, এসফিল্ড লাইব্রেরীতে পৃথিবীর প্রথম “একুশে কর্নার” এর উদ্বোধনে সর্বসাকুল্যে দিনব্যাপী ৭-৮শত লোকের সমাগম সিডনির বহুজাতিক সমাজে আমাদের আসনকে নতুনভাবে অলংকৃত করেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে আসা বিশিষ্ট অতিথিদের দেয়া উচ্চসিত প্রশংসামূলক বক্তব্য ( ভিডিও ধারণকৃত ও সংরক্ষিত)আপনার মতামতের সাথে সম্পূর্ণ বিরোধপূর্ণ।
পরিশেষে জনাব আতিক হেলালের কাছে আমার প্রশ্নঃ আপনি যদি সেই আতিক হেলাল যিনি ফেইসবুকের মাধ্যমে আপনার অনুষ্ঠানে আসার আগ্রহ প্রকাশ করে আমাকে অনুষ্ঠান সূচির একটি কপি পাঠানোর অনুরোধ করে থাকেন, এবং পরবর্তীতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা কে করছেন তাও জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন, তবে কেন আপনার এই সকল মতামত নিয়ে আমার সাথে সরাসরি সৌজন্য আলোচনার পথ বেছে না নিয়ে ১৯ তারিখে (অনুষ্ঠানের দিন) এই লেখালেখির কঠিন পথটি বেছে নিলেন?!?!? এর যৌক্তিকতা ও উদ্দেশ্য আমার কাছে ঘোলাটে এবং প্রশ্নবিদ্ধ।
সবশেষে আমার বিনীত অনুরোধ এই বিষয়ে আপনার এবং আমাদের কমিউনিটির সকলের ভুল ধারনার অবসান অথবা অন্যায় ও অসত্য ভাবে অভিযোগের পথ পরিহার করে এতদবিষয়ে সঠিক অবস্থানে আসা প্রয়োজন। কারন একুশে ফেরুয়ারি ১৯৯৯র ১৭ ই নভেম্বর থেকে বিশ্বের সকল ভাষাভাষীর (শুধুই বাঙালির নয়), আর এসফিল্ডে পৃথিবীর প্রথম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ ৬০০কুঠি মানুষের মাতৃভাষা রক্ষার কল্যাণে নির্মিত, এবং তাদের সকলের (প্রতিটি ভাষাভাষীর)জন্য উৎসর্গিত। যেহেতু এই মহান স্থাপত্যে সুদুর ভবিস্যতে আমাদের বিশ্ববিজয়ের সুপ্তস্বার্থ নিহিত, সেহেতু এবিষয়ে প্রতিটি সভার সিদ্ধান্ত, কে কিভাবে এবং কত টাকা এবং কার মাধ্যমে দিয়ে সাহায্য করেছেন তার সকল কিছুর কপি সংগঠনের ট্রেজারারের মাধ্যমে অত্যন্ত যত্নের সাথে সংরক্ষিত আছে এবং সারাংশ মাতৃভাষা ২০০৬ ইস্যুতেও লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এবিষয়ে সবার বলার অধিকার আছে এবং বলা দোষেরও কিছু নয়। আমি আমার স্বচ্চতা, সততা ও একুশের বিশ্বায়নের অগ্রযাত্রি, এবং এবিষয়ে যেকোন অপপ্রচার এবং বাধা বিপত্তির মুখোমুখি হয়েই একুশের চেতনার বৈশ্বিক প্রাতিষ্ঠানিকতা অর্জনে এগিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।
তবে এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সদয় অবগতির জন্য বিশেষভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, এসফিল্ড টাউন হলে এসফিল্ড কাউন্সিলের সাথে আমাদের যৌথভাবে দশম বর্ষপূর্তি ও দিবসটি উদযাপন আমাদের কমিউনিটির অনেকের দীর্ঘ ১০ বছরের ভ্রান্ত ধারনা ভ্রান্ত হিসেবেই প্রমানিত হয়েছে, তদুপরি একুশে একাডেমী্র পক্ষে ১০বছর পূর্বে মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠা কালে দেয়া সকল ভাষাভাষীকে নিয়ে দিবসটি উদযাপনের প্রতিশ্রুতি যে সঠিকভাবে পালিত হচ্ছেনা তাও পক্ষান্তরে প্রমাণিত হয়েছে। উল্লেখ্য, এ বিষয়ে যারা নিশ্চিত নন, দয়া করে মনুমেন্টের পাদদেশে দেখবেন লেখা রয়েছে “একুশে একাডেমী এন্ড এসফিল্ড কাউন্সিল”। তা হলে প্রশ্নঃ গত দশ বছরে এ মহান দিবস উদযাপনে এসফিল্ড কাউন্সিলের প্রতিনিধিত্বকে, অন্যান্য ভাষাভাষীকে নিরলজ্জভাবে অবজ্ঞা করার দায়দায়িত্ব নেবে কে? সকল বাঙালি সমাজ? নাকি একুশে একাডেমী?? নাকি মনুমেন্ট প্রতিষ্ঠাকালে নেতৃত্বদানকারী সকল ডকুমেন্টে স্বাক্ষরকারী যিনি সেই হতভাগ্য ব্যক্তিটি, তিনি???
কোন অবস্থাতেই আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, একুশ আজ সকল ভাষাভাষীর অহংকার, একুশকে দলীয় বা কোন জাতীয় গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ রাখা মানেই মহান শহীদদের তথা আমাদের বিশ্বগড়া অহংকারকেই অবজ্ঞা বা অপমান করা।
সবশেষে জনাব আতিক হেলালকে ধন্যবাদ।।
ধন্যবাদ জনাব নির্মল পাল l আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর প্রথমে দিচ্ছি l
হা আমি আপনাকে ফেস বুক অ আপনার প্রোগ্রাম এর কথা জানতে চেয়েছিলাম l কারণ সিডনি এর একজন সচেতন বাঙালি বলেছিলেন আপনি একুশে একাডেমী পাশাপাশি আর একটি আর একটি একুশে একাডেমী খুলতে যাচ্ছেন অর্থাথ একুশে একাডেমী এরসাথে ১০ বছর পর সরাসরি প্রতিযোগিতায় নামছেন I তাই আপনার প্রোগ্রাম এর সাংস্কৃতিক ও অন্যান্য কার্যক্রম জানার পর জানতে পারলাম সেই ই সচেতন বাঙালির কথায় ঠিক I আপনি আপনার নিজের সংগঠন নিয়ে আলাদা ভাবে ইন্টারন্যাশনাল Mother Language Day করছেন l এইটা আপনি করতেই পারেন l কারণ আমরা জানি একুশে একাডেমী কে আপনি এক সময় নিজের একাডেমী বলেই দাবি করেছেন l কিন্তু আপনি ভুলে যাবেন না আজ আশ্ফিয়েল্ড এ যে মনুমেন্ট শহীদ দিবস নিয়ে নির্মান হয়েছে সেটি ৩০০০০ হাজার বাঙালির প্রচেষ্টার ফসল , আপনি ছিলেন তার প্রেসিডেন্ট l এর অর্থ এই না যে আপনি এটি নিজে নির্মান করেছেন l আপনাকে শুধু মাত্র দেখভাল করার responsibility dewa হযেছিল l রখ্খ্যক ভখ্খখ এক জিনিস না l
যাক আপনি সুকৌশলে আমার চারটি প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গেছেন l এ জন্য আবার ও আপনাকে ধন্যবাদ. l
আপনি জানেন, হইতো ভুলে গেছেন l আপনারকে তাই বলছি ashfield এ International Mother Language / শহীদ মিনার তির কাছে আবার যান গিয়ে দেখেন ওখানে লেখা আছে –
” ইন্টারন্যাশনাল Mother language স্মরনে- পরিচালনায় – একুশে একাডেমী I
হা আপনার সাথে আমি একমত কতজন লোক আপনার উদ্ভোদনী দিনে ছিল তা ছবি তাই আছে l আপনার লেখার কোনো দরকার নাই l
পরিশেষে আপনি একুশে একাডেমী কেন নাই এবং আপনি কেন আলাদা ভাবে ইন্টারন্যাশনাল Mother Language করেছেন এইটা এখন সিডনি এর সব সচেতন বাংলাদেশী রা জানে I You do not need to explain or rectify yourself. Regards
নির্মল পালের লেখা আর কাজ দেখে মনে হচ্ছে উনি কোনো একটা উদ্দেশ্য নিয়ে আছেন। উনার দ্বিতীয় কমেন্টে একটা কথা খুব খারাপ লাগলো ঃ “বস্তুতপক্ষে এসফিল্ড পার্কে ‘আমাদের’ নেতৃত্বে গড়া পৃথিবীর প্রথম “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ” টি শহীদ মিনারের আন্তর্জাতিক সংস্করণ ” -এখানে আমাদের নেতৃত্ব বলা হলো, এটা হবার কথা একুশে একাডেমীর নেতৃত্বে (যেহেতু আপনি আর একুশে একাডেমীর সদস্য নন), এর মাধ্যমে ব্যক্তিগত ক্ষুদ্রতার পরিচয় পেলাম।
আরেকটা দিক, আমি নির্মল পালের প্রোগ্রামে ছিলাম, তার প্রকাশিত স্যুভেনির-এর প্রায় সব ছবি একুশে একাডেমীর মেলার এবং অনুষ্ঠানের। এই চৌর্জবৃত্তির আশ্রয় কেনো নেয়া হলো? আপনার কি নিজস্ব কিছু নেই?
আমার জানা মতে, “Conserve your mother language” – একুশে একাডেমীর স্লোগান, সেটা আপনি আপনার সংগঠনের স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করছেন।
আপনি যথেষ্ট বিভ্রান্ত তৈরিতে সক্ষম হয়েছেন, তবে একুশে একাডেমী একটি জনবিশ্বাস নির্ভর সংগঠন, এর ক্ষতি করার চেস্টা আমরা ভালো চোখে নেবো না।