দেশ বরেণ্য অভিনয় শিল্পী ডলি জহুরের ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল পরিদর্শন।
সিডনি সফরত দেশ বরেণ্য সাংস্কৃতিক কর্মী এবং কিংবদন্তী অভিনয় শিল্পী ডলি জহুর গত রবিবার ১লা জুলাই সকালে ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল সফরে আসেন। স্থানীয় সময় সকাল এগারোটায় এই গুনী শিল্পী স্কুল প্রাঙ্গনে এসে উপস্থিত হলে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কার্যকরী কমিটির সদস্য এবং অভিভাবকেরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় এই শিল্পী পরে বিভিন্ন শ্রেণি কক্ষ ঘুরে দেখেন। বাংলা স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা এই পর্যায়ে সম্মানিত অতিথিকে গান শুনিয়ে এবং কবিতা আবৃত্তি করে মুগ্ধ করে। সম্মানিত এই অতিথির আগমনে আপ্লুত স্কুলের সংশ্লিষ্ট সবাই সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গেয়ে সেই মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখেন।
সবশেষে মিসেস ডলি জহুর উপস্থিত সবার সাথে চা চক্রে যোগ দেন। সকাল এগারোটায় স্কুলের সার্বিক কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রসংশা করে, সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আগামীতে আবারও আসার প্রত্যাশা দিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের এই দিকপাল বিদায় নেন।
Kazi Ashfaq Rahman
ছেলেবেলা থেকেই শান্তশিষ্ট ছিলাম বলে আমার মায়ের কাছে শুনেছি। দুষ্টুমি করার জন্য যে বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন তা নিশ্চয়ই আমার ছিল না। আমার এই নিবুর্দ্ধিতা একসময় আমার মাকে ভাবিয়ে তুলেছিল। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন আমার এই ছেলে জীবনে চলবে কি করে। এখন যেভাবে চলছি তাতে কোনও আক্ষেপ নেই। ভালই তো আছি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত শিক্ষা, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যে অনন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারাকে জীবনের বড় অর্জন বলে মনে করি। আমার স্ত্রী একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী, আমার শত বোকামী, আলসেমী আর বৈষয়িক না হওয়াকে প্রকারান্তরে প্রশ্রয় দেওয়াতে আমার আর মানুষ হয়ে ওঠা হয়নি। আমার দুই সন্তান, আমি চাই তারা আমার মত বোকাই থেকে যাক কিন্তু আলোকিত মানবিক মানুষ হোক যা আমি হয়তো হতে পারিনি।
Related Articles
ইউনুস প্রবর্তিত সামাজিক ব্যবসা অস্ট্রেলিয়ায়
হ্যাপি রহমান,সিডনি: নিজস্ব কর্মোদ্দীপনা ও বৈশ্বিক বলয়ে ড. ইউনুস নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য এক উচ্চতায়। নোবেল বিজয়ী বাংলাদেশী এই মানুষটি
রেনেসা ব্যান্ডের নকিব খান এখন সিডনী
রেনেসা ব্যান্ডের নকিব খান এখন সিডনী। আপডেট বিডি নিউজ এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেখা হবে বাংলাদেশ কমিউনিটির সাথে। সবার আগে – সেরা
তীব্র আবেগ উচ্ছ্বাসে দ্রবীভূত প্রশান্ত পাড়ে গড়ে উঠা এক খণ্ড বাংলাদেশ
হ্যাপি রহমান, সিডনি-অস্ট্রেলিয়া: প্রতি মানুষের সুস্থতা ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য নিরন্তর চেষ্টা করে যান চিকিৎসকরা। সকল পেশার মানুষদেরকে একজন চিকিৎসকের প্রতি নির্ভরশীল