মালিকানায় শ্রমিকদের অন্তর্ভুক্ত করে পোশাক শিল্পে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বিশ্ব বাজারে প্রথম স্থান অধিকার করার আহ্বান
দেশের রাজনৈতিক এবং সুশাসনগত পরিস্থিতিতে সামগ্রীক পরিবর্তন না এনে বিচ্ছিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে রানা প্লাজার মতো মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে করণীয়র পাশাপাশি উন্নত দেশেরও এক্ষেত্রে অনেক দায়িত্ব এবং করণীয় আছে। যেখানে বাংলাদেশে উৎপাদিত তৈরী পোশাকের বিক্রয় মূল্যের ৬৩ শতাংশ ওয়াল–মার্টের মতো কোম্পানীরা আহরণ করে, সেখানে বাংলাদেশে শ্রমিক মজুরী বৃদ্ধিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে।
গত ২০শে অক্টোবর নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বাংলাদেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান এসব অভিমত ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন) এবং প্রোগ্রেসিভ ফোরাম, নিউ ইয়র্ক যৌথভাবে এই সভার আয়োজন করে। বেনের বিশ্ব সমন্বয়কারী ডঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভার সূচনা করেন প্রোগ্রেসিভ ফোরাম, নিউ ইয়র্কের সভাপতি খোরশেদুল ইসলাম, এবং বেনের নিউ ইয়র্ক, নিউ জার্সী,এবং কানেক্টিকাট রাজ্য শাখার সমন্বয়কারী সৈয়দ ফজলুর রহমান সভা পরিচালনা করেন। সভায় বিপুল সমাগম ঘটে, এবং সভাকক্ষে স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেককে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, কিংবা ফিরে যেতে হয়।
অধ্যাপক সোবহান বলেন যে, রানা প্লাজা ঘটনার মধ্যে বিভিন্ন দিকের প্রতিফলন দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছেঃ (ক) সুশাসনের ব্যর্থতা; (খ) রাজনৈতিক পরিবেশের ব্যর্থতা; (গ) সমাজের মধ্যে অন্যায় এবং অবিচারের উপস্থিতি; (ঘ) বিশ্বায়নসঞ্জাত প্রতিযোগিতার প্রবল চাপ; (ঙ) অন্যায্য বিশ্ব অর্থনীতি ব্যবস্থা। এসব প্রতিটি বিষয়
No comments
Write a commentLoading, Please Wait!
This may take a second or two.