ভার্চুয়াল চিঠি (পর্ব – সাত)

ভার্চুয়াল চিঠি (পর্ব – সাত)

?আজকাল ভার্চুয়াল আবেগ গুলো যত তাড়াতাড়ি বুদ বুদ ওঠে, তত তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যায়, জীবন ,জান কলিজা ,হৃপিন্ড নিয়ে শব্দ গুলো যত তাড়াতাড়ি নাড়াচাড়া হয়, তত তাড়াতাড়ি সে গুলো শব্দ বদলে হয় তুই একটা ধোঁকাবাজ, নারী লোভী, পুরুষ খেকো, তুই একটা পার্ভাট তুই একটা মোহবাজ, তুই একটা ছলনাময়ী, এমন শব্দ গুলো দিয়ে থিতু হয় বেদনার বালুচড়ে ,এই প্রেম গুলো। 
তবে এটাও সত্যি ইনবক্স স্বয়ং একটা বোমা, আবেগ এবং ধ্বংসের। কেউ ইচ্ছে করেই খেলে বেড়ায় , কেউ বা সত্যি সত্যি প্রেমে পড়ে যায়। কেউ বা ধোকা খায়, কেউ বা আপনার চেয়ে আপন মানুষ পেয়ে যায়।

সবচেয়ে মজার যে বিষয়টা সেটা হলো … ইনবক্স অনুভূতি এটা মারাত্মক ! একজন মানুষ আর একজন মানুষকে চিনছে না জানছে না, শুধু মাত্র কয়েকদিনের লাইক কমেন্ট, ছবি দেখা প্রশংসা করে বাক্যের এমন তীর মারে, যে সেখানে ঘায়েল না হয়ে উপায় থাকে না।

তারপর এক এক এক করতে করতে দুই এক এ দুই হয়ে যায়। কি হয় না ইনবক্সে, কজমিক … একটা বায়বীয় ফুরফুরে অনুভব, একটা সেক্স মশাল, একটা আবেগের উপন্যাস লেখা থেকে, সংসার ভাঙ্গা , বাকবিতণ্ডা, নিজের কনফিডেন্ট লেভেল জিরোতে পর্যন্ত নেমে যায়। 
বেশীর ভাগ ভার্চুয়াল রিলেশন গুলোতে পাত্রপাত্রী ছবি দেখে তারপর ব্যক্তিত্ব পার্সনা তারপর রুচি, দেখে জাজমেন্ট করে ।
পরের ধাপে থাকে ইনবক্স কথোপকথন, এখানেও মুন্সিয়ানা দেখায় অনেকে, কেউ অনাড়ী তো কেউ পেশাদারী, কেউ ছবি চেয়ে উদ্ভোধন করে, তারপর আস্তে আস্তে ক্যামেরায় আসো ।
তারপর উন্মুক্ত হও … এমন করে হতে থাকে গভীর থেকে গভীর ভাব, টাল অবস্থা, কোন কাজে মন নাই, ছবি পোষ্ট করো, কমেন্ট দেখো, ইনবক্স চেক করো ক্ষণে ক্ষণে মনে মনে ঐ শোনা যায় যেন বন্ধুর বাঁশী ডাকে রে ঐ না ফেসবুক বনে।

এই আদান প্রদানের মাঝে .. আন্তরিকতা সুখ -দুঃখ ,হাসি -কান্না, মিশায় থাকে, কিন্তু একটা জিনিস বড্ড গোল পাকায়, আর এই খান থেকে শুরু হয় যত বিষাদ বিয়োগ, অভিমান, মিথ্যা সন্দেহ, রাগ , বাকবিতণ্ডা ।
কারণ একটাই পাত্র থাকেন আমাজনে, আর পাত্রী নোয়াখালী … ভৌগোলিক সীমারেখার ব্যবধান যেমন তেমন আরও অনেক ব্যপার থাকে।

কেউ কারো লিষ্টে থাকা পূর্ব পরিচিত মানুষ গুলোকে চেনে না, জানে না, যে মাত্র সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তখনি ভাবতে শুরু করে আপাদমস্তক আমার, ওকে কেন কেউ নাইস, কিউটি, বিউটি, সুইট বলবে, কেউ কেন বেশী মাখো মাখো কমেন্ট করলে সেটাতে রিপ্লে করতে হবে! 
আর লোকটারই বা সাহস কি তোমাকে এমন লেখে, নিশ্চই তোমার ওর সাথেও ক্যামিষ্টি চলছে। বাহ ভাই একসাথে কত জনকে বুদ্ধু বানাবে শুনি ! আমি বুঝে গেছি তুই কোন গোয়ালের গরু, যা তোকে বিদেয় করে দিলাম থাক ওর সাথেই থাক। 
তোর রাসলীলা কর, আমার জন্য তুই না, তোর জন্য আমিও না। বি হ্যাপি, আমাকে ছেড়ে দে কেঁদে বাঁচি ।

শত কথা আবেগের মালা গাঁথার পর যখন পরিণয়ে দুজন মানুষ দুজন মানুষের সাথে অভ্যস্থ হয়ে পড়ছে, কথা বলায়, গান শোনায়, ছবি দেখায়, আদরে আবদারে, মান- অভিমানে, সেক্স আলাপ, কিংবা কেয়ারিং একটা পর্যায়ে, তখন দেখা যায় হঠাৎ ঝড় আসে, হতে পারে মোহ কেটে যাচ্ছে, নতুবা নতুন ইনবক্স ডাক, নতুন কবিতা, কিংবা নতুন শব্দের ডায়লগ, কিংবা নতুন হট রমনীর ছবি।

বন্ধুরা ভার্চুয়াল চিঠির এবারের পর্বটা সাজানো হয়েছে … সম্পর্কের জট নিয়ে, নানা টানা পোড়ানের মাঝে একটা হলো, মেসেঞ্জারে ব্লক করা , কিংবা ফেসবুকে …. তারপর কি হয় পড়ি আজকের সপ্তম পর্ব ।

?পর্বসংখ্যা -৭

জানো তো দুঃখ বিলাস কখনও স্থায়ী শব্দ নয় । দুঃখেরও একঘেয়েমি বোধ আছে । সেও একই শরীরে ও মনে স্থায়ী থাকতে পারে না । 
সে আমি জানি এই দুসময় কেটে যাবে , অভিমানের ধূসর রঙের খয়েরি ডানা মেলে, হয়ত স্বাভাবিক হয়ে, উড়ে বেড়াবে ঠিক আগের মতো। 
থাকুক নিম-সাধু সবাই মুখ লুকিয়ে মুখোশে..তোমাকেই খুঁজবো আমি -তোমাকে পাবার শেষে। বলেছিলাম
অথচ এই আমি তোমাকে হারিয়ে কেবল ..মদের বোতলে স্মৃতি ঢেলে অগোছালো কান্নার শব্দ ঢক ঢক করে গিলছি।
হঠাৎ এই ভাবে একদিন আমাকে থেমে যেতে হবে প্রেমজনিত অসুখে.! কি করে মন ভাববে বলো। 
হঠাৎ উড়ে আসা পতঙ্গের পালকে চেপে তুমিও দেবে পাড়ি, আড়মোড়া ভেঙ্গে তেপান্তরে তাকাবো আমি, তোমার মুখ শূন্য , বিষাদের নীলে ঢাকা, কোথায় হারিয়ে গেলে, চেনা ডাক, কোথায় হারিয়ে গেলে আদুরে শব্দ, কোথায় রেখে রেখে, সোনার কাঠি , রুপোর কাঠির বদল করে ঘুম পাড়িয়ে। 
বলেছিলে আমাকে প্রথম দর্শনে ভাল লাগার ব্যাপারটা তো ছিল মানবীয় সৌন্দর্য্যের উর্ধে এক আশ্চর্য মোহনীয়তায়। আমার ডাগর দুচোখ আর ছোট্ট কালো তিলটার দিকে তাকিয়ে ছিলে বেহায়ার মতো। বিশেষণের বাইরে কোন অদ্ভুত অনুভূতি জোর ঝাঁকুনি দিয়েছিল বুকের বামপাশে। 
পৃথিবীর কোনো মরণাস্ত্রের তালিকায় আমার দুই চোখ আর ঠোঁটের কথা এখনো কেন উল্লেখ করা হয় নি? আমার দুই চোখ যেন কার্বন মনোক্সাইডের মতো নীরব ঘাতক। প্রতিনিয়ত নীরবে খুন হও এই দুটো চোখের উষ্ণ মায়ায়। তবে কেন সব আবেগের ট্রামকার্ড একদিন অনায়াসে বিলি করেছিলে ? 
আসলে কি জানো তো! ভালোবাসা তোমার কাছে মিথ্যে কথার মেকি হাসি, আর মেকি শব্দের কলকল ছাড়া আর কিছু নয়।
কিন্তু আমার কাছে তুমি ছিলে তুলসি বিতান, রোজ আদর মেখে আমি প্রদ্বীপ জ্বালাতাম, তুমি আমার সোনার মণি থাকতে আমার ঘরে। তুমি তো আমার সুখের স্বপন সোনায় গড়া মানিক। 
মানিক সোনা আমার বুকের মাঝে ধরি, তুমি কি জানো না, মানুষের মুখের কথায় তুমি আজকের দিনে জীবন জরার করাল গ্রাসে আমাকে গিলে ফেলল্লে। চোখে জল এনে দিলে, 
যে কাঁটার আঘাত লাগতে দেইনি-
তারই কুড়াল দিয়ে ফাড়ছে আমার হৃদয়। 
সোনা আমার মন বোঝে না বোকা চোখ ফুলস্টপের দেয়াল টপকে, তোমাকেই খুঁজে ফিরে আনমনে। তুমি চাও না তবুও তোমাকেই লিখি ভাঙ্গা গড়ার কাব্য। 
মন তো বোঝেও বোঝে না ভার্চুয়াল আবেগের ভাষা, সম্পর্কের পিঠভেঙ্গে, সেই ভাঙ্গা পিঠে এঁকে দেয়া সম্পর্কের জোড় অপারগতা। 
আমি তোমার উঠনে শিউলি কুঁড়োতে যেতে পারি না, আমার পূজোর থাল শূন্য তবুও তোমার নামেই আমার শাখা সিঁদুর। তিন তিনটা বছর, প্রতি সেকেন্ড প্রতি মিনিট প্রতি ক্ষণে কত কত স্মৃতি কত অধিকার, কত কত জোৎস্নারতারা সাক্ষি ।
সাক্ষি সাহিত্যর পাতারা, রবী, পাবলো, এডওয়ার্ড সাঈদ, শঙ্খঘোষ, জীবনানন্দ, নজরুল, সাক্ষি গোলামআলীর গজল, সাক্ষী তোমার গোপন শব্দরা, সাক্ষি তোমার আবেগের কান্নারা ।
তুমি কি করে লিখতে পারলে বাব্বু …
“হয়তো কারো জন্য তোমার মন ভেঙেছিল কয়েকটা দিন। হুহু করে কাটছিল তোমার মন। হয়তো তোমার মনের মেঘ কেটে গিয়েছে। হয়তো সে ভাঙনে জোড়া লেগেছে। তোমার মন আগের জায়গায় ফিরে গেছে। তাই আমি সরে গেলাম। সিদ্ধান্তটা abruptly নিয়েছি। 
আমি এমনই। আমার intuitive অনুমান সব সময় সঠিক হয়। 
এ ক্ষেত্রেও ভুল হয় নি। তোমার চঞ্চল মন স্থির হয়েছে থাকো তার সাথে স্বতঃস্ফূর্ত। আমি সিদ্ধান্তে নিলে অনড় থাকি। তোমার সংগে কয়েকটি দিনরাতের সঙ্গ অপার্থিব সুখে কেটেছিল। সেই স্মৃতি থাকবে আমার স্মৃতিলোকে নাক্ষত্রিক দ্যুতিতে সোনালি অমলিন।
আমাকে মনে রেখো না। 
আমি কখনো তোমাকে ডাকবো না আর। আকাশে রোজ উল্কা আলো খসে যেমন লীন হয়ে যায় তেমন করে হারিয়ে যেও, হারাতে দিও। 
Adieu! Chandralok Priodorshi, adieu!”
আমার চঞ্চলতাই ছিল তোমার মনকে ছন্দে দোলা দেবার দোলনা, অথচ সেই চঞ্চলতাকেই তুমি কলঙ্কিত করলে, কেন কেন কেন…? 
কি অপরাধে আমাকে একবার বলবার সুযোগ করে দিলে না, আমাকে খুন করে ঘুম পাড়িয়ে রাখলে যাদু মানিক ! 
তুমি না প্রেমিক, তুমি না কৃষ্ণ, তুমি না শিবঠাকুর! তবে!

ভরা আবেগে টুকরো টুকরো করে আমাকে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিলে যে , আমাকে জীবনের তরে দুঃখ বিলাসী মেয়ে বানিয়ে দিলে । 
শুনেছিলাম মনে মায়া থাকলে মানুষ ত্যাগী হয়, আজ আমি ত্যাগী হোলাম, তুমি হলে ফেরারী। 
একদিন তোমার ভুলের জায়গায় জেগে উঠবে এক বিপ্রতিবিম্ব, শুদ্ধতা আমি হেরে গেলাম সময়ের অশুদ্ধ আবেগের কাছে। 
আমি হেরে যাচ্ছি নিজেকে নিজের চিতার অনলে জ্বালিয়ে। বলতে পারো তবুও কেন তোমাকে ভালোবাসার ভোর সন্ধ্যার ভুলেরা শুদ্ধ হয়ে উঠে না ।

আমি তোমার কন্ঠের প্রাচির ভেদ করে বের হতে পারছি না, আযানের মতো তাড়া করছে প্রতিটি মিনিট, আমি পাগলের মতো জায়নামাজে দরূদ পড়ে তোমাকেই চাই শুধু এই বায়নায় আল্লাহর কাছে সিজদায় পড়ে আছি।

জানি না মৃত্যু আমার সমস্ত আবেগ গিলে খেয়ে নিলো কেন? তোমাতে নেশাগ্রস্থ মন অতীত বোঝে না, নেশা গ্রস্থ মন বর্তমান বোঝে না, বোঝে স্রেফ ভালোবাসা, কথার ঘ্রাণ ছুঁয়ে মেপে নিতে পারে মনের গভীরতা।

আমিও নিয়েছিলাম … তবে কি হিসেবে ভুল ছিলো? না কিছুতেই ভুল হতে পারে না, কিছুতেই মন্দ হতে পারো না তুমি, কিছুতেই কমন হতে পারো না তুমি, তুমি হতে পারো না ষোলশ গোপিনীর কানা। 
তুমি তো আমার ইবাদত আমার অজিফায় পাওয়া বরকত । আমার মন্দির তুমি মদিনাও তুমি। আমি তোমার ফেনি ব্রাউন, তানা হলে কি করে তুমি আমাকে এতো ভালো বেসে কত কত নামেই না ডাকতে। 
তোমার মোহনীয় তোমার মুখ খানা ডিপি তে না দেখতে পাওয়া মুহূর্তের প্রতিটি সেকেন্ড যেন এক একটি যুগের অপেক্ষার মতোই ধৈর্য্য পরীক্ষা।
তোমার সৌন্দর্যের আবছায়া যেন আমার অনুভবেই গড়া। তোমার ভালবাসার আবেশ যেন আমার সমস্ত হৃদয়কেই চুরি করা।
আমার প্রিয় চন্দ্রালোক প্রিয়দর্শিনী
ভালোবাসা রইলো…….. ।

সবই কি প্রহষণ! 
মানিক আমার ভালোবাসা সবকিছুরই দাবীদার। সে দাবীর দোহাই রেখেই বলছি- আমি শুধুই তোমার, আর তুমিও কেবলই আমার।
গভীর দুঃখ আর না পাওয়ার বেদনার মাঝেই যদি থাকে প্রেমের সফলতা, তবে নিশ্চয় আমাদের প্রেম সফল। না দেখার কষ্ট, বিরহের যন্ত্রণা ছাড়া আর কিছুই যে নেই তোমার-আমার মাঝে। প্রতিনিয়ত সুরের মাঝে তোমাকেই খুঁজে বেড়াই। কিন্তু হায়! অপ্রাপ্তি তো আর প্রাপ্তি হয়ে ধরা দেয় না! প্রকৃতির সৌন্দর্যের মাঝে আনন্দ খুঁজি। 
কিন্তু তোমার ধ্যান, সব দর্শনই মিছে মনে হয় যখন মনে পড়ে দিন শেষে আমরা রয়ে যাব যে যার মতো নিবাসে।

কত লিখবো আর আমি তো লিখতে লিখতে যদি মাইলের পর মাইল লিখি শেষ হবে না, তবুও কথা শুধু খরচেই যদি হয় বিনা কাজে, সেই সংকোচে আমি আজকের মতো লিখা বন্ধ করছি, লিখে যাবো যতদিন তুমি না ফিরে আসো। 
আমার চিঠি গুলো হবে রোজকার অর্ঘ তোমার পায়ে । 
পৃথিবীর সমস্ত ভালোবাসা তোমার মাঝেই নিহিত। তুমি তোমার ভালোবাসার ধারায় সহস্র স্রোতে আরও বিস্তৃত হও। তুমি ফুটন্ত গোলাপের ন্যায় শুভ্র।
আমি তোমাকেই ভালোবাসি।

প্রতীকী ছবি
Najmin Mortuza

Najmin Mortuza

দার্শনিক বোধ তাড়িত সময় সচেতন নিষ্ঠাবান কবি। চলমান বাস্তবতাকে ইতিহাস-ঐতিহ্যের পরম্পরায় জারিত করে তিনি কাব্য রূপান্তরে অভ্যস্ত। কাব্য রচনার পাশাপাশি ক্ষেত্রসমীক্ষাধর্মী মৌলিক গবেষণা ও কথাসাহিত্য সাধনায় তাঁর নিবেদন উল্লেখ করার মতো। গবেষণাকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ফোকলোর ও লিখিত সাহিত্যঃ জারিগানের আসরে "বিষাদ-সিন্ধু" আত্তীকরণ ও পরিবেশন পদ্ধতি শীর্ষক গ্রন্থের জন্য সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার ২০১২ অর্জন করেছেন।


Place your ads here!

Related Articles

Quarantiny – Chapter 7 – Day 6

Chapter 7 – Day 6 – Wednesday 22 April 2020 “Challenging my limitsrather than limiting my challenges” I believe, I

Bangladesh and Poznan Climate change Conference

Bangladesh attended the 14th Conference of the Parties to the UN Framework Convention on Climate Change.(UNFCCC) and the 4th meeting

“পরিবেশনীতি ও আইনসমূহের বাহস্তবায়ন সমস্যা” বিষয়ক বাপা-বেন সম্মেলন, ৯-১০ জানুয়ারী ২০১৫

পটভূমি বাংলাদেশের পরিবেশের অবক্ষয় অব্যাহত আছে। পরিবেশের বিভিন্ন দিকে তাকালেই এই অবক্ষয় দৃশ্যগোচর হয়। তবে এই অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে সংগ্রামও গড়ে

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment