রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কে করবে? – দুই পর্বের শেষ পর্ব

রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান কে করবে? – দুই পর্বের শেষ পর্ব

গত ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল এন্টোনিও গুটারেস এক প্রেস কনফারেন্সে মিয়ানমার কে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদান কিংবা কমপক্ষে লিগাল স্ট্যাটাস দেয়ার আহবান জানিয়েছেন যাতে রোহিঙ্গারা মিয়ানমার এ সাধারণ জীবন-যাপন করতে পারে। সাথে সাথে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরনার্থীদেরকে ত্রাণ সহায়তা করার আহবান জানিয়েছেন। জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়ানমার কে সব ধরণের সামরিক অভিযান ও সহিংসতা বন্ধ, আইনের প্রতি সম্মান এবং শরনার্থীদের দেশে ফেরত যাওয়ার অধিকারকে স্বীকৃত দেয়ার আহবান জানিয়েছেন। তিনি একটা ‘কার্যকরী কর্ম পরিকল্পনা’ করার আহবান জানিয়েছেন যাতে করে এই সমস্যার মূলে পৌঁছানো যায়। তিনি রোহিঙ্গা ইস্যুটা যে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে সেটা স্বীকার করে নিয়েছেন। (সূত্র: ইউএন ওয়েবসাইট।) জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এবং ইউরোপীয় পার্লামেন্টও রাখাইন প্রদেশে সহিংসতা বন্ধ করার জন্য মিয়ানমার সরকারকে আহবান জানিয়েছে।

এখন সারা বিশ্বের মিডিয়া কাভারেজ দেখে আমার এটা মনে হচ্ছে যে ধর্মীয় কিংবা এথনিক এসপেক্টেই জোর দিচ্ছে এবং ধর্মীয় পারসিকিউশান (Religious persecution) বলে প্রচার করছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এটাকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ( Crime against humanity) বলছে। মালয়েশিয়ান সরকার এবং ইউএন রিফিউজি এজেন্সি এটাকে রোহিঙ্গাদের এথনিক ক্লিনজিং বলছে।

আমার গত পাঁচ বছরের অবজারভেশনে এটা মনে হয়েছে যে ধর্মীয় কিংবা এথনিক ক্লিনজিং শুধু ছোট একটা কারণ। এর পিছনে আরো অনেক কারণ থাকতে পারে।

এটা কি ধর্মীয় সহিংসতা? মিয়ানমারে আসলে কী হচ্ছে? শরনার্থীরা কোথায় যাচ্ছে?

এর আগের পর্বে আমি রোহিঙ্গাদের নৃতাত্ত্বিক বিষয়টার উপর জোর দিয়েছিলাম। এই ধরণের সহিংসতা রাখাইন প্রদেশ ছাড়াও মিয়ানমার এর কাচিন (Kachin) ও শান ( Shan) প্রদেশেও হচ্ছে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ২১৮০০০ বাস্তুহারা মানুষ বিভিন্ন ক্যাম্পে থাকে এই তিন প্রদেশে। (সূত্র: UN Office for the Coordination of Humanitarian Affairs (OCHA))

এই পর্বে বিষয়টা নিয়ে আরো একটু গভীরে যাব। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে পড়ে এটা জেনেছি যে নব্বই এর দশক থেকে মিয়ানমার এর মিলিটারি সরকার স্থানীয় বৌদ্ধিষ্টদের থেকে জায়গা কেড়ে নিচ্ছে এবং তাদেরকে এক্সপেল্ড করছে তাদের জায়গা থেকে। এটা করছে কারণ সেখানে বিশাল আকারে কাঠের এক্সট্রেকশন শুরু হয়েছে, বিভিন্ন খনিজ উত্তোলন এবং পানির বিভিন্ন প্রজেক্ট শুরু হয়েছে। দুঃখজনকভাবে এই দুই বিষয়ের কম্বিনেশন আমরা গণমাধ্যমে দেখতে পাইনা। বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে এবং মিয়ানমারেও শুধু ধর্মীয় কিংবা এথনিক ক্লিনজিং বিষয়ক আলোচনাটাই প্রধান্য পাচ্ছে। যদিও অনেক এক্সপার্ট রোহিঙ্গাদের এই এক্সপেল্ডে যে সংখ্যক মানুষ মারা যাচ্ছে সেটাকে এক ধরনের গণহত্যা বলছেন। এই যে বিশাল পরিমাণ জায়গা অধিগ্রহণ ও কেড়ে নেয়া হচ্ছে এটাকে কেউই গুরুত্ব দিচ্ছে না। রোহিঙ্গা সহ মিয়ানমারে প্রায় একশ জাতিগোষ্ঠী রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিয়ানমার এর এই বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর শরনার্থী হিসেবে আশ্রায় গ্রহণ করার পরিসংখ্যান সামনে আনলেই বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে যাবে কেন এই বিশাল জনগোষ্ঠী শরনার্থী হচ্ছে। ২০১৪-২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ১১৮২ জনকে শরনার্থী ভিসা দিয়েছে মিয়ানমার এর বিভিন্ন জনগোষ্ঠী থেকে। (সূত্র: Immigration Department, DIBP, ‘2014-2015 Humanitarian Programme Outcomes ( At a glance.)’)

২০১২ সালের রাখাইন এবং রোহিঙ্গাদের সহিংসতায় আমরা দেখেছি রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি রাখাইন (Rakhine) ও কামান ( Kaman) জনগোষ্ঠীর মানুষও বাস্তুহারা হয়েছে মিলিটারি ক্রাকডাউনের কারণে। তবে বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করেছে শুধু রোহিঙ্গারাই। এর পিছনে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের এবং লিগাল স্ট্যাটাস এর বিষয়টা কাজ করতে পারে। মার্চ ২০১৭ UNHCR এর এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রায় ২০০০০০-৫০০০০০ রোহিঙ্গা শরনার্থী রয়েছে। এর মাঝে মাত্র ৩৩০০০ রোহিঙ্গা শরনার্থী হিসেবে UNHCR এ নিবন্ধিত রয়েছে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের দু’টো শরনার্থী শিবিরে। অন্যদিকে থাইল্যান্ডের নয়টা শরনার্থী শিবিরে থাকা ১০২০০০ শরনার্থীর মাঝে ৮৩% কারেন (Karen), ১০% কারেন্নী (Karenni) এবং ৭% বার্মান ( Burman), মন (Mon) ও অন্যান্য। তৃতীয় দেশ হিসেবে মালয়েশিয়ায় মিয়ানমার থেকে আসা ১৩৪১৭৫ জন নিবন্ধিত শরনার্থী রয়েছে। এর মাঝে ৫৭৬০০ জন রোহিঙ্গা, ৪০০০০ চিন ( Chin) এবং ৪৫০০ জন রাখাইন (Rakhine) রয়েছে। এছাড়াও ৪০০০০ রোহিঙ্গা শরনার্থী মালয়েশিয়ায় রয়েছে বলে মনে করা হয় যারা UNHCR এ নিবন্ধিত নয়। ( তিনটি দেশেরই সূত্র: মার্চ ২০১৭, UNHCR এর পরিসংখ্যান)

এবার অস্ট্রেলিয়ায় আসা মিয়ানমারের মানুষজনের দিকে যদি নজর দেই তাহলে আমরা দেখতে পাব জুন ২০১৪ পর্যন্ত, ২৯৩০০ জন মিয়ানমার থেকে আসা মানুষজন এখানে থিতু হয়েছে। এর মাঝে ২০০০০ এরও অধিক শরনার্থী হিসেবে এসেছে বিভিন্ন হিউম্যানেটেরিয়ান কারণে। তবে এই ২০০০০ এরও অধিক শরনার্থীর মাঝে রোহিঙ্গা শরনার্থীর সংখ্যা খুবই কম। (সূত্র: Refugee Council of Australia)

আমরা জানি যে ২০১২ সালে মিয়ানমারে এক আইন পরিবর্তনের ফলে বিদেশী বিনিয়োগ এর দরজা খুলে যায়। ৩০ শে মার্চ ২০১২ সালে মিয়ানমার এর আইন সভার নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ তাদের কৃষিজমি (Farmland Law) এবং খাসজমি’র (Vacant Land Law) আইন কে পুনর্বিবেচনা করেছে এবং ৭০ বছর পর্যন্ত লিজ নেয়ার বন্দোবস্ত রেখেছে। নতুন বিদেশী বিনিয়োগ আইনের ( Foreign Investment Law) কারণে বিনিয়োগে ১০০% বিদেশী মূলধন রাখার বন্দোবস্ত করা হয়েছে! কৃষিজমির ক্ষেত্রে বিদেশী বিনিয়োগ এ কিছু বিধিনিষেধ থাকলেও মাইনিং এ ধরতে গেলে একদম নাই। এদিকে ২০১২ সালেই আর এক আইনের ( 1963 Peasant Law) পরিবর্তনের ফলে নতুন অর্থনৈতিক মেরুকরণের শুরু হয়। এর ফলে প্রচুর ভূমি মালিক বাস্তুহারা হয় এবং ফলশ্রুতিতে শরনার্থী হয়ে যায় অনেকেই। এই বাস্তুহারা জনগোষ্ঠীকে কোন কমপেনসেশানও দেয়া হয়নি। বিদেশী বিনিয়োগ এর জন্য সরকারী ঋন ও অন্যান্য সুবিধা থাকলেও বাস্তুহারাদের জন্য কোন সাহায্য ছিল না। এই ধরণের সমস্যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হলেও মিয়ানমার এর বিষয়টা উল্লেখযোগ্য। কারণ এখানে সবকিছু হচ্ছে মিলিটারি নিয়ন্ত্রিত সরকারের দ্বারা। এইসব আইনগুলোর কারণে জমি অধিগ্রহন এর পরিমাণ বেড়েছে, ছোট ভূমি মালিকরা উচ্ছেদ হচ্ছে, কৃষকরা আরো গরীব হচ্ছে এবং তাদের জমি হারাচ্ছে।

রোহিঙ্গাদের ক্ষেত্রে দুটো বিষয় হচ্ছে, এক: তাদের জায়গা-জমি কেড়ে নেয়া হচ্ছে এবং বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে যাতে তারা আর ফিরতে না পারে। দুই: তাদের ধর্মীয় অবস্থানের কারণে তারা সহজেই অসহায় হয়ে যাচ্ছে এবং এর ফলে তাদের উচ্ছেদ করা সহজ হয়ে যাচ্ছে। রাখাইন প্রদেশে এই জমি অধিগ্রহণ ও কেড়ে নেয়াটায় ধর্মীয় প্রভাবটা কমাতে পারলেও রোহিঙ্গারা একটু শ্বাস নেয়ার সময় পেত। এসবের বাইরে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের বিষয়টা ত রয়েছেই। আমার এটা ভেবে খুবই আশ্চর্য লাগে যে মিয়ানমারে এত কিছু ঘটে যাচ্ছে কিন্তু ধর্মীয় পারসিকিউশানটাই শুধু মিডিয়া কাভারেজ পেল! আমার মতে ধর্ম এখানে একটা অনুসঙ্গ মাত্র।

যাইহোক, বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমার এর ব্যবসা -বাণিজ্য বাড়ছে। মিয়ানমার একটা মার্কেট। এটাকে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা কাজে লাগাতে পারে এবং অনেকেই কাজে লাগাচ্ছে। আমার পরিচিত এক বড়ভাই ভাল ব্যবসা করছেন সেখানে। এইসবে আমি কোন সমস্যা দেখি না। অনেকেই বলছেন সম্পর্ক নষ্ট করে দাও যেমনটা মালদ্বীপ করেছে, অনেকে বলছেন যুদ্ধ শুরু করে দিতে, অনেকেই বলছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মদদ দিতে! আমি এর কোনটাকেই সমাধান মনে করি না এবং এইসব যুক্তি কে মানসিক ভাবে পরিপক্ব মানুষের যুক্তি বলে মনে করি না।
তবে সাময়িক ভাবে বাংলাদেশ এই রোহিঙ্গা শরনার্থীদের কে আশ্রয় দিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের সাথে দরকষাকষি করতে পারে। বাংলাদেশ UNHCR কে সাথে নিয়ে এই কাজ করতে পারে তাহলে পরবর্তীতে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রমাণ সহজ হবে।

এখন আসল প্রশ্নটা হওয়া উচিৎ কিভাবে এই রোহিঙ্গা ইস্যুর সমাধান করা যায়।
আমার মতে মায়ানমারের ভেতর থেকেই এর সমাধান বের করতে হবে। আগের লেখায়ও এটাকে আমি জোর দিয়েছি। অনেক ইস্যূ জড়িত রয়েছে এখানে।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের সহজেই নির্যাতনের পিছনে কিছু সহজ ব্যাপার রয়েছে।
১. ভারত-চীনের ইনভেষ্টমেন্ট রয়েছে আরাকান প্রদেশে। তাই তারা চুপ কিংবা মিয়ানমার এর অবস্থানকে সমর্থন করছে। যদিও বাংলাদেশের চাপে ভারত কিছুটা মিন মিন করছে।
২. ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন তাদের নিজেদের শরনার্থী সমস্যারই সমাধান করতে পারছে না। তাই তারাও চুপ রয়েছে কিংবা সহিংসতা বন্ধের আহবান জানিয়েই খালাস হয়েছে।
৩. আসিয়ান দেশগুলোও জোর গলায় কিছু বলতে পারছে না মিয়ানমারকে। থাইল্যান্ডের সাথে মিয়ানমার এর টানাপোড়ন রয়েছে এই বিষয়ে।
৪. আসিয়ান দেশগুলোতে করাকরি আরোপ ফিসিং ভেসেল এবং মানব পাচারের ব্যাপারে। তাই বাংলাদেশ সীমান্তে মানুষের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে।
৫. সু চি নীরব রয়েছেন। এটার মানে এই না যে তিনি রোহিঙ্গাদের তার দেশে চান না। তিনি মুখ খুললে কিংবা রোহিঙ্গাদের সমর্থন করলে মিয়ানমার সরকার এটা তার বিরুদ্ধেই ব্যবহার করবে। লংটার্মে মিয়ানমার এর জন্য সু চি কিছু করতে পারবে না। আবার আমার অবজারবেশনে এটা মনে হয়েছে সু চি এক সময় গনতন্ত্রের একটা প্রতীক ছিল, একটা আশার নাম ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে তার জাতীয়তাবাদী মনোভাবের প্রকাশ পাচ্ছে! এটা খুবই আশাহতের একটা বিষয়।
৬. একমাত্র ইউএস ছাড়া আর কেউ কিছু বলছে না। তাও সেটা জোর গলায় না। কারণ বিবিধ। উত্তর কোরিয়া, সাউথ চায়না সি নিয়ে ইউএস ব্যস্ত, মায়ানমারকে বেশী চটালে চীনের দিকে বেশী ঝুঁকে পরবে। বঙ্গোপসাগর এলাকায় ইউএস প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে মায়ানমার অথবা বাংলাদেশকে দরকার।
আপনি চিন্তা করেন কোনটা চান এখন?
৭. ওয়েস্টার্ন কিছু মাইনিং কোম্পানির ইনভেষ্টমেন্ট রয়েছে। সবাই সবার স্বার্থ দেখভাল করছে।

এই সমস্যার সমাধান মিয়ানমার এর ভিতর থেকেই সম্ভব। বাইরের কারো কাছে এর কোন সমাধান আপাতত নাই। বাংলাদেশ সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল করার প্রস্তাব দিয়েছে। আমার ধারণা এই নিরাপত্তা অঞ্চল হলে রাখাইন প্রদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলেই হওয়া উচিৎ যেখানে রোহিঙ্গাদের বাস শতকরা আশিভাগ। এই প্রস্তাবকে আন্তর্জাতিক কমিউনিটিগুলো ভেবে দেখতে পারে।

২০১২ সালে অং সাং সু চি তার নোবেল বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হওয়া উচিত এমন একটি পৃথিবী গড়ে তোলা, যা হবে বাস্তুচ্যুত, গৃহহীন ও আশাহত মানুষমুক্ত। একটি পৃথিবী যার প্রতিটি কোণ হবে সত্যিকারের অভয়াশ্রম।যেখানে বসবাসকারীদের থাকবে স্বাধীনতা এবং শান্তিতে বসবাস করবার সক্ষমতা।’ সু চি’র সময় এসেছে তার সেই বক্তৃতার সত্যতা প্রমান করার।

নিচে কিছু মিয়ানমার ভিত্তিক কমিউনিটি অরগেনাইজেশন এর নাম দেয়া হল যারা অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করে।
১. Australian Karen Organization ( www.ako.org.au)
২. Australian Karen Foundation ( www.australiankarenfoundation.org.au)
৩. Karen Culture and Social Support Foundation ( www.karen.org.au)
৪. Kachin Association of Australia ( www.kaa.org.au)
৫. Australian Burmese Rohingya Organization ( www.abro.org.au)
৬. Burmese Association of Western Australia (www.bawa.org.au)
৭. Australia -Burma Society ( Facebook page/group)
৮. Zo Community Australia ( Facebook page/group)
৯. Australia Chin Community (Facebook page/group)
১০. Chin Community Victoria ( Facebook page/group)

জুবায়দুল জেকব
পলিসি এনালাইসিস স্টুডেন্ট
ফ্লিন্ডার্স ইউনিভারসিটি, এডিলেইড।
jubaidul.jekab@gmail.com


Place your ads here!

Related Articles

চেন্নাস্বামীর দর্শকরা বাংলাদেশের বেশিরভাগ ক্রিকেটারের নাম জানেন!

ফজলুল বারী, ব্যাঙ্গালুরু(কর্নাটক) থেকে: গ্যালারি জুড়ে শুধু ইশ, ইশ রব! এমন বাগে পেয়েও বাংলাদেশ হারাতে পারলোনা অস্ট্রেলিয়াকে! পঞ্চাশ হাজার ধারন

Holidays: Best 10 Days in Bangladesh

ছুটির অবসরে সেরা দশ দিন আমার চাকরি জীবনের শুরুটা স্কুলের শিক্ষকতা দিয়ে। একেবারে নিজের গ্রামে নিজের স্কুলে। বাউল হবার আশায়

ক্যানবেরার খেরোখাতা ৩

১. সেদিন এক দেশী ভাইয়ের সাথে আলাপচারিতা। কথায় কথায় উনি খালি বলেন, সুমন শুনছো " অজি ডলার না আম্রিকান ডলারের

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment