তানভীর মোকাম্মেলের “সীমান্তরেখা” – আর্থিক সহায়তার আবেদন
১৯৪৭ সালের বাংলা ভাগের উপর নির্মিত তানভীর মোকাম্মেলের “সীমান্তরেখা”:
প্রামাণ্যচিত্রটি সমাপ্ত করার জন্যে আর্থিক সহায়তার আবেদন
১৯৪৭-য়ের বাংলা ভাগ কী সত্যিই অপরিহার্য্য ছিল? অন্য বিকল্প কি কিছু ছিল? বাংলা ভাগ করে বাঙ্গালী জাতির লাভ হয়েছে না ক্ষতি? দেশভাগের সত্তর বছর পর আজ হয়তো এসব প্রশ্ন তোলার সময় এসেছে। এসব বিষয় নিয়েই আমি “সীমান্তরেখা” নামে দুই ঘন্টার একটি গবেষণাধর্মী প্রামাণ্যচিত্র তৈরী করছি। প্রামাণ্যচিত্রটি বাংলাদেশ ও ভারতে শুটিং করা হয়েছে এবং প্রামাণ্যচিত্রটির আশি ভাগ শুটিং সমাপ্ত হয়েছে।
সম্পূর্ণ নিজস্ব সম্পদেই আমরা ছবিটির এ পর্যন্ত কাজ সম্পন্ন করেছি। কিন্তু অর্থের অভাবে ছবিটির বাকী কাজ আটকে রয়েছে। এখনও চলচ্চিত্রটির যেসব কাজ বাকী রয়েছে তা’ হচ্ছে ছবিটির বাকী বিশ ভাগ শুটিং সমাপ্ত করা, ছবিটির চুড়ান্ত সম্পাদনা, আবহসঙ্গীত ও অন্যান্য পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ শেষ করা।
“সীমান্তরেখা” ছবিটির মোট বাজেট আঠারো লক্ষ টাকা (টা. ১৮,০০,০০০/-)। এখন পর্যন্ত খরচ হয়েছে বারো লক্ষ টাকা (টা.১২,০০,০০০/-)। ছবিটির বাকী কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের প্রয়োজন আর ছয় লক্ষ টাকা (টা. ৬,০০,০০০/-)।
যেহেতু এধরণের একটি প্রামাণ্যচিত্রের জন্যে কোনো বাণিজ্যিক প্রযোজক পাওয়া সম্ভব নয়, ফলে আমরা এই ছয় লক্ষ টাকা জনগণের কাছ থেকে গণ-অর্থায়ন বা Crowd Funding -য়ের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে চাই। একটি অবাণিজ্যিক ও মননশীল ছবির জন্যে Crowd Funding -য়ের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা পশ্চিমা দেশগুলির বিকল্পধারার চলচ্চিত্রে বর্তমানে একটি সুপ্রতিষ্ঠিত ধারা। আমাদের দেশেও আমরা এই ধারাটি শুরু করতে চাই। “সীমান্তরেখা” ছবিটা শেষ করার জন্যে বাকী অর্থ সংগ্রহের আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সেই প্রক্রিয়ারই এক অংশ।
২০১৭ সাল হচ্ছে দেশভাগের ৭০তম বার্ষিকী। তাই আমরা “সীমান্তরেখা” ছবিটার শুটিং এ বছর দ্রুত শেষ করে ২০১৭ সালের প্রারম্ভে ছবিটা রিলিজ দিতে চাই।
“সীমান্তরেখা” ছবিটির ৭:৪৫ মিনিটের একটা অংশ এই আবেদনের সঙ্গে তুলে দেয়া হোল।
Crowd Funding বা গণ-অর্থায়নের ক্ষেত্রে আমাদের প্রস্তাবগুলি নীচে প্রদান করা হোল। পাঁচটি বিভাগের যে কোনো একটির জন্যে আপনি অর্থ প্রেরণ করতে পারেন।
অর্থায়নের পরিমাণ : টা: ১০,০০০/- ও উর্ধ্বে [USD $ 125 and above]
* “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের শুরুর টাইটেলে অর্থপ্রদানকারীর নাম কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে।
* “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের স্মরণিকাতে অর্থপ্রদানকারীর নাম কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে।
* পরিচালকের স্বাক্ষরকৃত “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের একটি ডিভিডি। ও
* প্রিমিয়ার শো-য়ের বিশটি (২০টি) আমন্ত্রণ পত্র। টা: ৫,০০০/- ও উর্ধ্বে [USD $ 63 and above]
* “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের শেষ টাইটেলে অর্থপ্রদানকারীর নাম কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে।
* “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের স্মরণিকাতে অর্থপ্রদানকারীর নাম কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে।
* পরিচালকের স্বাক্ষরকৃত “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের একটি ডিভিডি। ও
* প্রিমিয়ার শো-য়ের দশটি (১০টি) আমন্ত্রণ পত্র। টা: ২,০০০/- ও উর্ধ্বে [USD $ 25 and above]
* “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের স্মরণিকাতে অর্থপ্রদানকারীর নাম কৃতজ্ঞতার সঙ্গে উল্লেখ করা হবে।
* পরিচালকের স্বাক্ষরকৃত “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের একটি ডিভিডি। ও
* প্রিমিয়ার শো-য়ের পাঁচটি (৫টি) আমন্ত্রণ পত্র। টা: ১,০০০/- ও উর্ধ্বে [USD $ 13 and above]
* পরিচালকের স্বাক্ষরকৃত “সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রের একটি ডিভিডি। ও
* প্রিমিয়ার শো-য়ের দুইটি (২টি) আমন্ত্রণ পত্র। টা: ৫০০/- ও উর্ধ্বে [USD $ 7 and above]
* প্রিমিয়ার শো-য়ের দুটি (২টি) আমন্ত্রণ পত্র।
অর্থ পাঠানোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর
Standard Chartered Bank
Account Holder’s Name : TANVIR MOKAMMEL
Account Number : 01 6728081 01
Swift Code : SCBLBDDX
Branch Name : Dhanmondi
Dhaka, Bangladesh
এছাড়া সরাসরি bKash-য়ের মাধ্যমে কেউ অর্থ প্রেরণ করতে পারেন। bKash পারসোনাল হিসাব নন্বরটি হচ্ছে; ০১৭১১ ৯৩০০৯০।
৩১ শে ডিসেম্বর ২০১৬, পর্যন্ত অর্থ গ্রহণ করা হবে। অর্থটি পাঠানোর পর +৮৮ ০১৭১১ ৯৩০০৯০ ফোন নম্বরে অথবা tmokammel@gmail.com -য়ে আপনার প্রেরিত অর্থের পরিমাণ, সম্পূর্ণ নাম (বাংলা ও ইংরেজীতে), ঠিকানা, ফোন নম্বর ও ই-মেইল নম্বর পাঠানোর জন্যে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।
“সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রটির জন্যে আপনার প্রেরিত অর্থ ধন্যবাদের সঙ্গে গ্রহণ করা হবে এবং প্রদেয় অর্থ প্রাপ্তির মুহুর্তেই আপনাকে জানানো হবে। আপনাদের প্রেরিত অর্থ
“সীমান্তরেখা” প্রামাণ্যচিত্রটি সম্পূর্ণ করার কাজে ব্যয় করা হবে।
তানভীর মোকাম্মেল
চলচ্চিত্র নির্মাতা
ফ্ল্যাট-৪বি, বাড়ী-৪৫, রোড-৫
ধানমন্ডি আ/এ, ঢাকা-১২০৫, বাংলাদেশ
ই-মেইল-tmokammel@gmail.com
ওয়েব সাইট-www.tanvirmokammel.com
Related Articles
বছর ঘুরে বিদ্যার দেবী
সিডনিতে গত ২৯শে জানুয়ারি রোজ বুধবার স্কুলগুলো খুলে গেছে। স্কুল খুলে যাওয়ার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে স্কুলের পোশাক আর নিত্য প্রয়োজনীয়
Research Paper on Dhaka Transport Part 2
ঢাকার যাতায়াত ও অন্যান্য সমস্যার একটি নিশ্চিত সমাধান (দ্বিতীয় পর্ব) (০২) কেমন করে ঢাকা শহরে যান বাহন সমস্যার সৃষ্টি হলোঃ
মানবাধিকার লংঘন এর সমাধান কী?
বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘন এখন সাধারণ একটা বিষয়ে পরিণত হয়েছে! নিহত একরামুল এর পরিবার যে অভিযোগ করেছে এটা খুবই গুরুতর। সরকার