আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার । বাংলাদেশ আমাদের হৃদয়ের চেয়ে অধিক প্রিয় একটি নাম । লালসবুজে জড়ানো আমাদের পতাকা আমাদের হৃদয় স্পন্দন । আমাদের এই প্রানাধিক প্রিয় বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি ত্রিশ লক্ষ শহীদের প্রানের বিনিময়ে আর লক্ষ বীরঙ্গনার অনাংখিত ত্যাগে দীর্ঘ ন’মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে । আজ বাংলাদেশের ৪৪তম বিজয় দিবস । বিনম্র চিত্রে আজ স্মরণ করি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে, স্মরণ করি ত্রিশ লক্ষ শহীদের অত্মত্যাগ, লাখ বীরঙ্গনারকে । শ্রদ্ধা জানাই সুদক্ষ নেতা তাজউদ্দিন আহমেদ ও মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী নেতাদের যাঁদের যোগ্য নেতৃত্ব বাংলাদেশের বিজয়কে সুসংহত করেছিল । শ্রদ্ধা জানাই বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যাঁদের ত্যাগ একটি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়ে আমাদেরকে চির কৃতজ্ঞ করেছে ।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বিজয় দিবস আমাকে আরো বেশি গৌরাবিন্বিত করে । আমার বাবা মরহুম ডাক্তার এজাহার উদ্দিন আহমেদ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ৬ নম্বর সেক্টরে কর্মরত একজন ডাক্তার । আমার ছোট বেলার স্মৃতি হাতড়িয়ে এ বয়েসে যখন মুক্তিযুদ্ধে আমার মা বাবার ত্যাগের কথাগুলি মনে করি তখন গর্বে আর আনন্দে আমার মন ভরে যায় । আমি বিশ্বাস করি তাঁরা সত্যিকার মানুষ হিসেবে সেদিন তাঁদের কর্তব্য পালন করেছেন । নিচে আমি আমার বাবার মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ের একটি ফুটেজ সংযোজন করলাম । এটা ATN বাংলা প্রযোজিত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পর্ব ৩ থেকে নেয়া । ভিডিও টির লিংক: http://youtu.be/iUfAHQyG2Dw
জয়বাংলা
Dr Ezaz Mamun
From Rangpur, Bangladesh. Agricultural Scientist. Studied Agriculture in Bangladesh and Australia. Involved in cultural movement, student politics and journalism. Worked at international agencies and government departments in Bangladesh, University of Sydney and Macquarie University. Currently working with Australian government department in agriculture and climate change areas.
Related Articles
21st Century Architect’s!
“My greatest challenge has been to change the mindset of people. Mindsets play strange tricks on us. We see things
Ami Shadhinota Dekhechi
আমি স্বাধীনতা দেখেছি ! ১৯৬৯’র ১৩ই ফেব্রুয়ারি পল্টন ময়দানে বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবিতে জনসভা থেকে “জেলের তালা ভাংগবো শেখ মুজিবকে আনবো”
এক ধুনক যুবকের কিছু স্মৃতি
বাংলাদেশে এই কিছুদিন আগেও ধুনকেরা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে লেপ-তোষক বানাত। হেমন্ততের শেষে কিংবা শীতের শুরুতে গ্রামে গ্রামে ফেরী করে বেড়াত