University Research

University Research

বিশ্ববিদ্যালয়ের গভেষনা – আলমামুন আশরাফী
ইদানিং দেশের বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বেশ লেখালেখি হচ্ছে নানা বিচারে ও আঙ্গিকে। এ লেখাগুলো দলছাড়া হলেও সবার দৃষ্টি ও সুর এক – গুনে ও মানে বিশ্ববিদ্যালয়কে হতে হবে বিশ্বমানের। এ নিয়ে মাথা মোটা মানুষেরা যেমন লিখছেন, তেমনি স্বজন খ্যাত লেখকরাও চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন দেশের ভবিষ্যত শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে, বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষা। দেশের টাকায় এগুলো চল্লে জনগণের কাছে জবাবদিহিতা বাধ্যতামূলক। তাছাড়া এটা এখন সময়ের দাবি – নানা খাতে সংস্কার যদি হয় জনগণের টাকায়, তবে সর্বোচ্চ শিক্ষার মানেও সংস্কার দরকার। সংস্কারের কথা বলার আগে দেখা যাক কে কি লিখছে এবং তাদের আশা-আকাংখার ও ব্যথা-বেদনার প্রতিচ্ছবি।

অতি সম্প্রতি প্রফেসর মুহিত আলম লিখেছেন প্রথম আলোয় (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ বড় গৌরব, বড় পতন; ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১১) যার আলো বিদ্যুৎ গতিতে ছড়িয়েছে অনেকদূর। দেশে-বিদেশে বসে মানুষ এর বাদ-প্রতিবাদ-প্রশংসা করছে ব্লগে-ব্লগে। অনেকে বলেই বসেছেন যে, উনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ হয়নি বলে লিখেছেন, যদিও ঊনার ব্যাকগ্রাউন্ড আমার অজানা। ব্লগারদের ভাবখানি এমন যে, দেশের ১৭ কোটি মানুষ ধারণ করতে পারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রত্যেককে এই বিশ্ববিদ্যাল্যের ছাত্র/ছাত্রী হতে হবে! আমার মনে হয় এসব মন-মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং মন ও মননের পরিবর্তন অতি জরুরী। প্রফেসর মুহিত যা লিখেছেন তার বিশ্লেষন করা জরুরি, রিচার্য করা জরুরী বিতর্কের আগে। আজ জোর করে একজনের মুখ বন্ধ করলেও আগামীতে জনগণ সাম্লাবে কিভাবে! স্বয়ং হোস্নি মুবারক’ই পারলো না তার ৩০ বছরের গদি ঠেকাতে জনতার ভারে, আর কোন প্রতিষ্টানের বিরুদ্ধে দেশের মানুষের মুখ ঠেকাবে কেমনে? এ ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে লেখা চলেছ হরহামেশা, যেমন লিখেছেন প্রফেসর তারেক শামছুর রহমান যিনি নিজেও শিক্ষক (বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা নিয়ে নানাকথা; প্রিয়.কম), সাংবাদিক আতাউস সামাদ (সেরার তালিকায় নেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; প্রিয়.কম), বদরুদ্দীন উমর (দূরনীতির কারাগারে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা; প্রিয়.কম), ইত্যাদি। এর আগেও অনেক লেখা দৈনিক পত্রিকায় পড়েছি (এডিটেরিয়াল ও সাবএডিটেরিয়াল কলামে) বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে। এগুলো কি শুধুই লেখার জন্য লেখা; সমালোচনা করার জন্য লেখা; পোষ্টারে সাঠা সংবাদের পাতা মাত্র! এগুলো কি শিক্ষা প্রতিষ্টানের কর্ণধারেরা কর্ণপাত করেন, নাকি প্রশাসন/পলিটিক্যে সময় বয়ে যাই উনাদের, এখানে চোখ বুলানোর সময় নাই!

প্রতিটি লেখাই, বিশেষ করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি ভালবাসায় ভরপুর। তাদের ভালবাসা, তাদের ব্যথা-বেদনা, তাদের শিক্ষাজীবন, তাদের পারিবারিক জীবনের স্মৃতি, ইত্যাদি উঠে এসেছে এসব লেখায়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামে যেমন তারা খুশি, এর দূর্নামে তারা তেমনি ব্যথিত ও হৃত। এ প্রতিষ্টানটির নাম পৃথিবীর প্রথম ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই যাকে কিনা প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হয়ে থাকে! প্রতিটি লেখাই অসামান্য এবং উদ্দেশ্য ও বিধেয় এক – কিভাবে রিচার্য করা যায় বিশ্বমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে উঠাতে। কিভাবে এ প্রতিষ্টানটিকে ভালভাবে বাচায়ে রাখা যাই যেখান থেকে জন্ম নিয়েছে আমাদের দেশের প্রতিথযস মানুষ; অনেকের কথায় বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে এ প্রতিষ্টানের জন্য। সুতরাং, এগুলো নিয়ে ভাবা দরকার, ভাব্বার সময় এসেছে – রিচার্য করা দরকার! সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালগুলোতে গভেষনা ও ডেভোল্পমেণ্ট (R&D) হওয়া দরকার। উন্নত দেশের যে কোন পরির্তনের আগে রিচার্যের মতামত নেয়া হয়, মূল্যায়ন করা হয়। তাই শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে রিচার্য জরুরী – হোক পাবলিক বা প্রাইভেট। সেখানে নর্থ সাইথ, ইষ্ট ওয়েষ্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেমন রিচার্য জরুরী, তেমনি অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও গভেষনা জরুরী।

বিশ্ববিদ্যালয় তৈরীর আগেই দেখা দরকার রিচার্য করার ক্যাপাবিলিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আছে কি নাই! বিশ্ববিদ্যালয়ের বিল্ডিং না থাকলেও গভেষনা সম্ভব (ন্যানোটেকনোলজি সেটাই দেখাচ্ছে এখন যেমন একজন ক্যামিষ্ট ঘরে বসেই ন্যানোটিউব তৈরী করতে পারে – কার্বন ন্যানোটিউব ও গ্রাফেন যার জন্য ২০১০ সালে পদার্থে নভেল পেল), কিন্তু গভেষনার মত সরঙ্গাম আছে কিনা (ল্যাব ফেসালিটি ও জনবল) সেটা দেখা দরকার। গভেষনা করার মত যোগ্যতা শিক্ষকদের আছে কিনা (জনবল)? রাজনৌতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ না করে প্রকৃত অর্থে গভেষনা করার মত যোগ্যতা আছে এমন শিক্ষক নিয়োগ দেয়া। গাধার পালের মত ১০০/২০০ ছেলেমেয়ে উচ্চ শিক্ষায় না নিয়ে (এম এস সি), ভাল-ভাল ২০ জন নিয়ে গভেষনা করা দরকার। গভেষনা ও উন্নতি (R&D) বাদ দিয়ে শিক্ষকদের রাজনীতি করা সাজে কিনা তারও রিচার্য হওয়া জরুরী আজ কারণ রাজনীতি রাতারাতি শেখা যাই না যা অনুধাবন করেছেন প্রফেসর ইয়াজুদ্দীন আহম্মদ রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায়, ফুটে উঠেছে উনার লেখায় (সূত্রঃ একান্ত সাক্ষাতকারে, স্ত্রীকে ফোন করতে চেয়েছিলাম সে সময়ও দেয়া হয়নি, মানব জমিন)।

সচরাচর যারা শিক্ষক হন তারা লেখাপড়ায় ভাল এবং রেজাল্ট ভাল করেন। দেখা যাই, ছাত্রজীবনে উনাদের (যারা শিক্ষক হন) সাথে রাজনীতির মাখামাখি প্রায় শুন্যের কোঠায়। তাহলে শিক্ষক হবার পর রাজনীতির প্রতি এত ভালবাসা-মায়ামমতা হয় কিভাবে? এটা নিয়ে রাজনীতি না করে গভেষনা করা জরুরী যার জন্য বিশাল ল্যাবের দরকার নেই, দরকার নেই বড় অংকের ফান্ডের। এগুলো নিয়ে সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অনেক বিভাগে বিস্তর গভেষনা হতে পারে প্লিটিক্সের সাথে-সাথে। দুংখজঙ্কভাবে সত্য যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে আমার ধারণা অস্পষ্ট) গভেষনা যা হয় তা আমাদের দেশের জন্য অপ্রয়োজনীয় যেমন কস্মোলজি ও নিউক্লিয়ার ফিউশন (উদাহরণ স্বরুপ – সব ডিপার্টের অবস্থা একই রকম) যার না আছে টেকনিক্যাল সাপোর্ট, না আছে ল্যাব ফেসালিটি। অথচ সোলার এনার্জি যা জাতির জন্য অপরিহার্য মুখ থুবড়ে পড়ে আছে সাইন্স লাইব্রেরির পাশে – দেখার কেউ নাই, নামে মাত্র ডাইরেক্টর মাসিক সাবসিডি তোলেন। আমাদের আছে বিশাল সিরামিকস ও কুঠির শিল্প যার কোন বিভাগ পর্যন্ত নাই সারাদেশে। সারাদেশ রিয়েল এস্টেট কোম্পানির ছড়াছড়ি কিন্তু কোন শিক্ষা প্রতিষ্টান নাই, একাডেমিক কোন ক্যারিকুলাম নাই, ইত্যাদি। আমাদের অঞ্চলে একটা প্রবাদ আছে যে ‘ভাত পায়না বাবাচুদি খাটাখাটা করে’ – অর্থাৎ যার যা আছে তা কাজে না লাগিয়ে অন্য কিছু নিয়ে বাড়াবাড়ি করা। যে যা নিয়ে রিচার্য করছে তা থেকে নড়ে না এক চিলতি – অনেকটা দাদার প্রৌত্রিক সম্পতির মত। অথচ অল্প টাকায় এখন কতকিছু করা সম্ভব যা জার্নালের পাতা ঘাটলেই সহজেই জানা যায়। এখন কেমিষ্টির লোকরা (উদাহরণ মাত্র) বেসিক ল্যাবে বসে রিযার্য করে নেচার ও সাইন্সে পেপার লিখছে যার জ্বলন্ত প্রমান চায়না। এখন জার্নালের ৫০% ভাগ পাবলিকেশন চায়নার, সব জার্নাল এশিয়া নামে নূতন ব্লগ খুলছে। সেখানে আমাদের দেশের পাবলিকেশন হাতে গুনা কদাচিৎ ২/১টা। অথচ বাঘা-বাঘা প্রফেসরের অভাব নেই যাদের প্রফেসর হতে হয়েছে দেশের ভাঙ্ঘা-চুরা জার্নালে পাবলিকেশন করে, ধার করে অন্যের আর্টিকেল। ফলে এন্সাইক্লোপিডিয়ার মত বিজ্ঞ শিক্ষক আমাদের দরকার নেই, জরুরী মানানসই ও টেকসই (সাস্টেনেবল) শিক্ষক যে কাজ (রিচার্য ও টিচিং) করতে জানে ও পারে।

এগুলো নিয়ে লিখতে পারেন আমাদের প্রথিতযস লেখকেরা যাদের লেখা পড়লে মানুষের মধ্যে চিন্তার বা ভাব্বার ইদ্রেক হয়। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানী ও গুনি শিক্ষক যারা প্রতিনিয়ত পত্রিকায় লেখালেখি করেন। আজ না লিখলেও কাল তা বেরুবেই – ইতিহাস তাই সাক্ষ দেয়। ফলে দু’দিন আগে লিখলে জাতি লাভবান হতে পারে। আমার স্বপ্ল চিন্তায় যা মনে হয় তার একটা হিসাব আমি এখানে তুলে ধরলাম। ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে গভেষনার অন্তরায়’ নিন্মলিখিতঃ –
১। অনেক কাঠখড়ি পুড়ায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হবার পর প্রথম ধাপে সংসার চলে না (বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচারার হিসাবে যারা জয়েন করেন)। এখান থেকেই জন্ম নেয় টু’পাইছ কামানোর চিন্তা – চলতে থাকে ক্লাস নেয়ার পাশাপাশি অন্যের কাছে ধরনা দেয়া। এখানে যোগ হয় সাদা/কালো/লাল ব্যাজের শিক্ষকের সাথে মাখামাখি কারণ তারা সাত-পাচ ভাল জানেন, বাতলাতে পারেন কি করলে জীবন চলবে! ফলে শিক্ষক জীবনের শুরুতেই হোচট খেতে হয়, ট্রাক চেজ্ঞ হয়ে যায় দ্রত।
২। সহকারী বা সহযোগী শিক্ষক হবার জন্য রিচার্য অপরিহার্য নয়। প্রমশনের জন্য ইন্টারন্যাশনাল/ন্যাশনাল জার্নালে পাবলিকেশন থাকলে ১ পয়েন্ট, আর প্রশাসনের কোন দায়িত্বে থাকলে ৫ পয়েন্ট। তাই শিক্ষকদের ভিজিটিং কার্ডে লেখা থাকে আমি বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোষ্ট (দুংখজনক!); কিন্তু লেখা থাকে না যে আমি একটা জার্নালের এডিটর। রাজনীতি করলে প্রশাসনে বসা যাই, ক্ষমতার দাপট দেখানো যাই, সাথে তরতর করে প্রমশন হয়। আমি অনেক ডেডিকেটেট শিক্ষক চিনি যারা রিচার্যে নিয়োজিত কিন্তু রাজনীতি করে নাই বলে আদু ভাই হয়ে সহকারী প্রফেসর হয়ে আছে ১০ বছর। এখন বলেন, কেন একজন শিক্ষক রিচার্য করবে, যুক্তিটা কোথায়? ছেলেমেয়েদের ভাল একটা স্কুলে পড়ানোর সামর্থ যার নেই, সে কিভাবে রিচার্যে মনোনিবেশ করবে! ঘরে ডুকে বাড়ীয়ালার পেদানি খেতেইতো অবস্থা খারাপ। রিচার্যের কথা চিন্তা করবে কখন? রাত পোহালে রিকসাই উঠেই খেচাখেচি ১০ টকার ভাড়া ৭ টাকায় আনতে। অথচ সমপর্যায়ের একজন আমলা ২ টাকা বেশী দিয়ে রিক্সালাকে খুশি করেন। শ্রদ্ধা ও ভাবমূর্তি কিভাবে বেচে থাকবে সমাজে শিক্ষকদের?
৩। রিচার্যের কাজে বিভাগের কোন তদারকি নেই। সাপ্তাহিক, মাসিক, বা বার্ষিক কোন আলোচনা নেই রিচার্য নিয়ে। অথচ সপ্তাহে/মাসে একবার করে সাদা-লাল-কাল দলের সিটিং হয়। কারণ তাদের ঘটনতন্ত্র আছে, আর বিভাগের কোন গঠনতন্ত্র নেই রিচার্য নিয়ে(?)। আমার মনে হয়েছে এজন্য দায়ী C&D গঠন কাঠামো। জুনিয়র শিক্ষকদের কোন মতামত নেই এখানে; সিনিয়ররা যা বলবেন তাই সব। জুনিয়র শিক্ষকদের একটা কলম কেনার সাধ্য নেই যা দিয়ে ল্যাবে লেখা যাই। অন্যান্য সরজগাম কিনতে গেলেতো মহামারী! খোদ সচিবালয় থেকে একাউনটেন্ট এসে কলমের হিসাব চাই যারা কিনা সারাদেশ গিলে বসে আছে। এবার বলুন, কিভাবে রিচার্য হবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে!
৪। ল্যাবের অবস্থা হ-য-ব-র-ল। যা দু’একটা আছে তার চাবি অন্যের হাতে। তালা খুলে একজন জুনিয়র শিক্ষককে ল্যাবে ডুকতে লাগে ৩-৬ মাস। গভেষনার টুলস অতি সমান্য, ট্রাকে আনার কোন পদ্ধতি নাই। বিভাগের চেয়ার-টেবিল সারার নিয়মিত ব্যবস্থা থাকলেও ল্যাবের কোণ উন্নতিকল্পে বরাদ্ধ নাই। এডমিশন টেষ্টে ল্যাব বাড়ানোর টাকা নিলেও তা কোন্দিন ল্যাবের উন্নতিতে খরচ হয়েছে কি! এ ব্যাপারে ফ্যাকাল্টি ডিন উত্তর দিতে পারে।
৫। রিচার্যে ছাত্র নাই কারণ পাস করার পর চাকুরী নাই। রিচার্য একা করার বিষয় নয় – বিদেশে বশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিতে গেলে লেখা থাকে টিম ওয়ার্ক করার অভ্যাস জরুরী। ফলে একা একা দু’তিন্দিন ঘুমু-মুচু করে হাল ছেড়ে রাজনীতি করার চিন্তা করে যাতে দ্রত প্রমশন হয়।

এই যদি হয় দেশের বশ্ববিদ্যালয়ের চেহারা, তবে দোষ কার – ব্যক্তির নাকি সিষ্টেমের? শিক্ষকের নাকি শিক্ষা প্রতিষ্টানের?

গভেষক ও শিক্ষক

2011/pdf/Research_774465738.pdf ( B) 


Place your ads here!

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment