Bikrampur International Airport
প্রসঙ্গ পদ্মাসেতুঃ
জাতিয় উন্নায়নের বাধার রাজনীতি কখনো কল্লান কর নয় ।
বিক্রমপুরের বুঁক চিরে দক্ষিন পষিচমাঞ্চলের উন্নায়নের দ্বার খুলে দেবে ।
ভারতবর্ষের ইতিহাস খ্যাত বিক্রমপুরে পরগনার বুক চিরে ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ের সুচনা হতে যাচ্ছে নিঃসন্দেহে, ইহা একটি ঐতিহাসিক পরিকল্পনা। দক্ষিন,পষিচম ও উত্তরাঞ্চলের বৃহদাংশ দীর্ঘদিন উন্নায়নের ছোঁয়া থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে ।পদ্মাসেতুকে ঘিরে বেশ কিছুদিন ধরে বৃহত বিনিয়োগকারিরা তাদের ব্যবসায়িক সার্থে মহা পরিকল্পনা গোপন রাখলেও ছোট ও মাঝারি শিল্পের বিনিয়োগকারিরা এখনই প্রস্তুতি নিচ্ছে । বঙ্গবনধু আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দর পরিকল্পনাকে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক প্রতিরোধের চেষ্টাকরা করা হচ্ছে । আড়িয়ল বিলে বিমান বন্দর হলে স্থানীয়দের ক্ষতিরএকটি মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে একটি রাজনৈতিক দল গরীবদেরকে অর্থদিয়ে উন্নায়ন প্রচেষ্টার ঠেকাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ।এর মুল উদ্দ্যেশ পদ্মা সেতু আর আধুনিক এই বিমান টি প্রতিষ্ঠিত হলে শুধু বিক্রমপুর নয় বাংলাদেশের দক্ষিন পষিচমাঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠি অর্থনৈতিক সচ্ছলতার নবদিগন্তের পথ খুঁজে পাবে ।আড়িয়ল বিলের বিশাল সরকারি সম্পত্তি যে সব লুটেরা গুষ্ঠি ভোগ দখলে রেখেছিল তাদের আবার ক্ষতি কি !জলডোবা ভুমির মালিকদের বাজার মুল্যের চেয়ে বেশী ক্ষতিপুরণের ঘোষনা দিয়েছেন সরকার ।এরপর যদি জাতিয় সার্থের পরিপনিথকোন অপ
শক্তির (জাতিয়শক্র)এধরনের প্রতিরোধ গড়ে তোলার ষড়যন্ত্র করে তা হলে সরকারকে শক্তহাতে তা দমাতে হবে । এদেরকে দমাতে না পারলে অপশক্তি পরে সরকারের ঘাঁড় মটকাবে ।
সরকারের সচ্ছ মনোভাবের প্রতি বিক্রমপুর বাসীরা যে শ্রদ্ধাশীল তাতে কোন সন্দেহ নাই ।কারণ তাদের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসকে ফিরে পাবে আধুনিক ও বিশাল প্রকল্প দুটির বাস্তবায়ন বিক্রমপুর গড়ে উঠবে একটি আধুনিক শহরের আদলে । সেই