Article on 15 August in Bangla

Article on 15 August in Bangla

শোক এখন শক্তিতে পরিনত হয়েছে ! দেশপিতা ১৯২০-১৯৭৫

হারুন রশীদ আজাদ (সিডনি ২০১১)

১৯২০ সালের ১৭ই মার্চে জন্ম নেওয়া সুন্দর ফুট ফুটে শিশুটি একটি জাতি ও দেশ বিশ্ব সমাজে তুলে আনবে সেদিন কি তার মা-বাবা জানতেন !তখনকি কেউ জানতেন বাঙ্গালীজাতি ঐ সন্তানটির অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে প্রতিক্ষা করছিল !এমন শত প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে দেওয়া সম্ভব নয় । অনিবার্য্য সত্যটা স্বীকার , -হ্যা বলে শেষ করা যায় ,কিন্তু আলোচনা করতে অনেক সময় লাগবে । ব্যত্তিু যখন প্রতিষ্ঠানিক মর্যদায় মানব কুলে স্বীকৃতি লাভকরে তখন সভ্যতা তাকে নিয়ে আলোচনা করে , গবেষনা করে , এবং তখন থেকেই জীবিত কালিন খ্যাতির চেয়ে তার ক্ষমতা ও সুখ্যাতি অনেক বেশী হয়ে উঠে ! তাই সেই টুঙ্গীপাড়ায় জন্ম নেওয়া মায়ের আদরের খোকা , ইতি হাসের শেখ মুজিবুর রহমান , বাঙ্গালীজাতির জনক , বঙ্গভুমির চিরন্তন বনধু ,বঙ্গবনধু , আমার কাছে জ্ঞজ্ঞদেশপিতা ঞ্চঞ্চ বাংলাদেশের আর্দশ রাজনীতির এমন খ্যাতিমান পুরুষের সংখ্যা হাতে গোনা কয়েক জন হলেও ইতিহাসের সফল নায়ক একজনই ! ২৩ বছরের ইতিহাসে পাকিস্তানী সৈরশাসকদের পুলিশের হাতে ৬০ বারেও অধিক গ্রেপ্তার ,১২ বছরের অধিক বন্দিশালায় কাটিয়ে বাঙ্গালীজাতির স্বাধীনতার সপ্নস্বাদ পুরণ করা মহা পুরুষ ।সর্রকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবনধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি ফিলডমার্শাল আইয়ুব খানের গোলটেবিল বৈঠকে ৬ দফা দাবী তুলে ভারতীয় উপমহাদেশীয় রাজনীতিতে প্রথম ঝাকুনিদেন ।৬ দফা দাবিকে রাজনীতিক বিশেষজ্ঞরা স্বধীনতার সনদ বলে বিবেচনা করে থাকেন । আর সেই ছঞ্চ দফা দাবির ভিত্তিতে ১৯৭০ এর ১২ই ডিসেম্বরের জাতিয় নির্বাচনই স্বাধীনতার দ্বার উম্মোচন করে দেয় ।


৭১র মুক্তিযুদ্ধ পাকিস্তানিরা নিজেদের অহমিকার কারণেই অনিবার্য্য করে তুলে ।পাকিস্তানিদের অহমিক া আমরা গুঁড়িয়ে দেই এক রক্তক্ষয়ি যুদ্ধে জয়ের বিজয়ে লাল সবুজের পতাকা উড়িয়ে । পাকিস্তানিরা সেই পরাজয়ের প্রতি শোধ নিতেই কিছু বিশ্বাসঘাতক ভাড়াটি খুঁনি দ্বারা জ্ঞজ্ঞদেশপিতাঞ্চঞ্চ বঙ্গবনধু মুজিব কে স্বপরিবারে হত্যাকরে যুদ্ধে বিজয়ী চেতনাকে হত্যাকরে ।শুধু তা-ই নয় !পাকিস্তানের আদলে সামরিক শাসন দিয়ে সেই সর শাসকের এক পাতার কুলসিত ইতিহাসকে মুখোমুখি করে বঙ্গবনধু মুজিব আর ৭১ গৌরাম্বিত ইতিহাস কে ম্লান করার স্পর্ধা দেখানোর সাহস করে । পাকিস্তানিরা ২৩ বছর বাংলার মাটি ধরে রেখেছিল ,বঙ্গবনধু তার রাজনৈতিক বিচক্ষনতা দিয়ে নিরস্ত্র জনতাকে নিয়ে সামরিক সৈরশাসকদের মুখোমুখি হন ।পাকিস্তানীরা ২৩ বছর আমাদের জাতিকে মেকুর বানিয়ে রেখেছিল ।বাঙ্গালীজাতি যখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে উঠে তখনই এরপরই শুরু হয় গায়েবি রাজনীতি । যা ঘটবে সব উপর ওয়ালার ইμছ!য় আর ঘটাবে তা আমার চাচায় !মুফতি শিক্ষায় শিক্ষিত আলেম যখন একজন দেশ নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে (২০০৪সালের ২১শে আগষ্ট) তখন কি গায়েবি মালিকের নির্দেশ থাকে ? নাকি গায়েবি মালিকের নামে নিজ সার্থ কাজ করে ! ছোট বেলায় জানতাম ইয়াজিদ কাফের ছিলেন বড় হয়ে জানলাম সে ছিলেন একজন সাμচ! মুসলমান ।ক্ষমতার দনেদ্ধ ঘটে যাওয়া রক্ত ঝরানোর পেছনের কথা বললে হয়তো কেউ আহত হবে ,আমি হব নিহত ।

বঙ্গবনধু এমন এক নেতা মহান নেতা যে , সে তার আপন মহিমায় দেশের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সন্তান ।ঐ মহিরুহে সপর্স করাতো দুরের কথা তার অবদানকে বাংলার মানচিষন থেকে বা ইতিহাস থেকে উপড়ে ফেলার মত এমন শক্তি সাহস নিয়ে কেউ যেমন জন্মায়নি , তাই দেশ ও জাতি কৃতজ্ঞ চিষেন সম্মানকরে এই মহান নেতা কে । সরকার আসবে সরকার যাবে , দেশপিতা বঙ্গবনধু বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সকল কিছুর সাথে প্রকৃতির নিয়মে জড়িত ,তার সপ্বসাধের সফল রাজনীতির অনন্তকালের সাক্ষী গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্র ,তাই কোন শক্তিই তার সফলতাকে কেড়ে নিতে পারবেনা । মরণশীল মানুষ একদিন মরে যায় , আবার জীবনায়ু থাকতে ও কেউ শাহাদাত বরণ করেন আর দেশের জন্য ,দেশের মানুষের জন্য শষন²র বুলেট বুঁক পেতে নিয়ে জীবন দিয়ে লোকান্তর হলেও ভালবায় শিক্ত বঙ্গবনধু , অনন্ত বিজয়ী এই মহা পুরুষ বাঙ্গালী জাতির হৃদয়ে চীরঞ্জীব ।

লোকান্তরের মুজিব কভু পরাভুত মানেনি ,

আপোস করে স্বাধীনতা দেশপিতা আনেন নি !

লোকান্তরের মুজিব তাই ঘরে ঘরে আছে,

হৃদয় জুড়ে আছে বলেই সবাই ভালবাসে ,

জীবিত মুজিব রেখে গেছেন আমার স্বাধীনতা !

তাইতো মুজিব হয়ে আছেন আমারদেশেরপিতা ।

১৫ই আগষ্ট স্মরনে

2011/pdf/15th_August_2011_306518426.pdf ( B) 


Place your ads here!

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment