মা-মাসীর গল্প – দিলরুবা শাহানা
আজ ক’দিন ধরে ছোটবেলার একটি স্মৃতি মনে পড়ছে। স্মৃতি সবারই থাকে বা আছে। আর তা মনেও পড়ে কখনো কখনো। তবে অনেক ঘটনার মাঝ থেকে এই বিশেষ স্মৃতিটি যেন ডেকে ডেকে বলছে ‘আমার কথা কেন বলছো না? নাকি আমি বলার মত কিছুই না।’বেশ ভাবনায় কেটে গেল সময়। কেন এমন হচ্ছে? কিসের তাগাদা মনের মাঝে? মনে হল বুকের মাঝে কেমন এক সূক্ষ কষ্ট জমেছিল।একটি গান। কিছু লোকের প্রতিক্রিয়া। তা দেখেই কষ্টের উৎপত্তি। রবীঠাকুর ও নজরুলের ঋতু পর্যায়ের গান হচ্ছিল অনুষ্ঠানে। এরই মাঝে একজন শিল্পী অন্য ধরনের একটি গান আপন ইচ্ছায় গাইলেন। ছন্দ পতন হয়েছে একটু তা বলা যায়। ঋতুর গান গাইতে গিয়ে ধর্মপুরুষ বা অবতারের আগমনগীতি কেন গাওয়া? যদিও এর সাঙ্গিতীক মাধুর্য্যরে কারনেই গাওয়া হয়েছিল গানটি তাতে সন্দেহ ছিলনা। যিনি গাইলেন তার ঐ গান গাওয়ার মত দক্ষতাও ছিল। সবচেয়ে বড়কথা উনি ঐ অবতারের অনুসারীও নন। উদার মনেই সুললিত সঙ্গীত হিসেবে গেয়েছিলেন। তবে ঐ সঙ্গীত নিয়ে কারও কারও অসহিষ্ণু ও অনুদার প্রতিক্রিয়া দেখে মনটা খারাপ হল। সবকিছু পছন্দনীয় নাও হতে পারে তারপরও মেনে নেওয়ার মত ঔদার্য থাকলে অসুন্দরের আবির্ভাব ঠেকানো যায় হয়তো। শিল্পকে মত-পথ-আদর্শের চশমা চোখে এটে দেখলে তার রূপ ধরা যাবেনা।
পুরো গল্পটি পড়তে নিচের পিডিএফ টিতে ক্লিক করুন।