স্বাধীনতা সংগ্রামের ৪৭তম বার্ষিকী পালন করল ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

স্বাধীনতা সংগ্রামের ৪৭তম বার্ষিকী পালন করল ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে গৌরবজনক অর্জন একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়। এই গৌরব, এই বীরত্বগাথা ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল ছড়িয়ে দিতে চায় প্রবাসে বেড়ে ওঠা আগামী প্রজন্মের সোনামণিদের মাঝে।

সেই ধারাবাহিকতায় গত ২৫শে মার্চ ২০১৮ রবিবার সকালে বাংলা স্কুলের শ্রেণীকক্ষে ছাত্রছাত্রীরা স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস শুনে, ছবি এঁকে, গান গেয়ে দিনটিকে স্মরণ করে গভীর শ্রদ্ধায় আর ভালবাসায়। ৫২ থেকে ৭১ আমাদের মুক্তি আন্দোলনের পর্যায়ক্রমিক ইতিহাস তুলে ধরেন অধ্যক্ষ মিসেস রোকেয়া আহমেদ এবং তিন শিক্ষিকা মিসেস মিলি ইসলাম, মিসেস নাসরিন মোফাজ্জল এবং মিসেস রুমানা সিদ্দিকী। ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা গভীর আগ্রহে এই পর্বে অংশ নিয়ে আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ পাঠ গ্রহন করে।

বাংলা স্কুল ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস শিক্ষা দানের পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধের চর্চাকে উৎসাহিত করে থাকে। তারই অংশ হিসাবে সমতা, একতা, সহমর্মিতা আর সৌহার্দ্যের বার্তা বয়ে আনা হারমনি ডে’র একটি পরিবেশনা আয়োজনটিতে স্থান পায়।

স্বাধীনতা দিবসের এই বিশেষ আয়োজনে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ছাড়াও কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং সন্তানদের অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য প্রতি রবিবার সকাল দশটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে।

শিক্ষিকাগণ শিক্ষার্থীদের নিকট তুলে ধরছেন বাংলাদেশের গৌরবময় ইতিহাস।

শিক্ষিকাগণ শিক্ষার্থীদের নিকট তুলে ধরছেন বাংলাদেশের গৌরবময় ইতিহাস।

প্রদর্শণীর একাংশ

প্রদর্শণীর একাংশ

প্রদর্শণীর একাংশ

প্রদর্শণীর একাংশ

শিক্ষার্থীরা মনযোগ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের পাঠ নিচ্ছে।

শিক্ষার্থীরা মনযোগ দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের পাঠ নিচ্ছে।

Kazi Ashfaq Rahman

Kazi Ashfaq Rahman

ছেলেবেলা থেকেই শান্তশিষ্ট ছিলাম বলে আমার মায়ের কাছে শুনেছি। দুষ্টুমি করার জন্য যে বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন তা নিশ্চয়ই আমার ছিল না। আমার এই নিবুর্দ্ধিতা একসময় আমার মাকে ভাবিয়ে তুলেছিল। তিনি হয়তো ভেবেছিলেন আমার এই ছেলে জীবনে চলবে কি করে। এখন যেভাবে চলছি তাতে কোনও আক্ষেপ নেই। ভালই তো আছি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত শিক্ষা, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যে অনন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারাকে জীবনের বড় অর্জন বলে মনে করি। আমার স্ত্রী একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী, আমার শত বোকামী, আলসেমী আর বৈষয়িক না হওয়াকে প্রকারান্তরে প্রশ্রয় দেওয়াতে আমার আর মানুষ হয়ে ওঠা হয়নি। আমার দুই সন্তান, আমি চাই তারা আমার মত বোকাই থেকে যাক কিন্তু আলোকিত মানবিক মানুষ হোক যা আমি হয়তো হতে পারিনি।


Place your ads here!

Related Articles

রজত জয়ন্তী পেরিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তীর পথে সিডনি বৈশাখী মেলা

বারুদ থেকে সিডনি অলিম্পিক পার্ক_ মাঝে কেটে গেছে ২৫বৎসর।দীর্ঘ এ যাত্রা পথে আলোর মশাল জ্বালিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বঙ্গবন্ধু কাউন্সিল

অভ্যর্থনা, প্রতিবাদের পাল্টাপাল্টির ভিতর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেলেন মর্যাদাপূর্ন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

ফজলুল বারী, সিডনি: অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রথমবারের মতো বড় মর্যাদাপূর্ন একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার নিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আয়োজক দেশ অস্ট্রেলিয়া হলে

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment