শ্রদ্ধা ভালবাসায় নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত খন্দকার ফারুক
সকলের শ্রদ্ধা ভালবাসায় পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন মুক্তিযোদ্ধা ও স্বৈ^রাচারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম রূপকার প্রকৌশলী খন্দকার মোহাম্মদ ফারুক। বুধবার সকাল ৯টায় তার মরদেহ বারডেম থেকে বুয়েটে নেয়া হয়। সেখানে তাঁর ২য় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তার মরদেহ বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে মরদেহে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
শ্রদ্ধা জানান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চীফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু এবং প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মামুন, আবুল কাইয়ুম মুকুল, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি কামাল লোহানী, কাজী মোহাম্মদ শীষ, ঢাবি ভিসি আ.আ.ম.স আরেফিন সিদ্দিক, বুয়েটের ভিসি জামাল নজরুল ইসলাম, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, মনজুরুল আহসান খান, ডাকসু সাবেক জিএস মাহবুব জামান, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, অধ্যাপক এমএম আকাশ, সুলতান মনসুর আহমেদ, ডাকসুর সাবেক জিএস মাহাতাব উদ্দীন, ডাকসুর জিএস মোশতাক আহমেদ, খায়ররুল কবির খোকন, সাবেক ছাত্রনেতা ফজলুর রহমান, আনোয়ারুল হক, ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, বীণা শিকদার, রঞ্জন কর্মকার, নিতাই দাশ, মৌসুমী দাস পুরকায়স্থ, পঙ্কজ ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে ঐক্যন্যাপ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টি ও বাসদ।
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে তাঁর মরদেহ টাঙ্গাইলের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আইসড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনা আক্তারের নেতৃত্বে গার্ড অব অনার দেয়। পরে আইসড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তাঁর নিজ গ্রাম আইসড়ার পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে সমহিত করা হয়।
সুত্রঃ www.dailyjanakantha.com