রোহিঙ্গা সমাচার
৪৭ এর শেষ বিভাগ এক কারন। যতটুকু জানি ৪৭ এ রহিংগাদের ব্যপক একটা অংশ তদানিন্তন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো, বেশ কিছু রোহিঙ্গা নেতৃত্ব জিন্নাহ সাহেবের সাথে দেখাও করেন কিন্তু জিন্নাহ সাহেবের অনাগ্রহের কারনে তা আর হয়নি, যদিও অং সান এর অন্যতম সহোযগী ছিলো একজন রোহিঙ্গা মুসলিম যাদের নেতৃত্বে বার্মার স্বাধীনতা আন্দোলন পরিচালিত হয় কিন্তু অংসানের মৃত্যুর পর যা কিনা সেনাবাহিনীর হাতেই হয়েছিলো, বার্মিজ সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ব্যপক ভাবে বিশ্বাসঘাতক হিসাবে প্রচার করা শুরু করে, তৃতীয় বিশ্বের সেনাবাহিনী ৬০ ও ৭০ এর দশকে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন কৌশল গ্রহন করে, যার পিছনে CIA এর ও কিছুটা হাত ছিলো। আরও একটা বিভাজন সম্ভবত ৪৭ সৃষ্ট , রোহিঙ্গা মুসলমানরা ৪৭ এ বৃটেনের সমর্থক ছিলো, অন্যদিকে বার্মিজ বুদিষটরা ছিলো জাপানের প্রতি সহানুভূতিশীল, বেশ কিছু ইতিহাসবিদ এই ইসুটাকেও বিবেচনা করেছেন, বার্মিজ সমাজের এত গভীর জাতী বিভাজনের জন্য।
এখনকার পেক্ষাপটে অংসান সুচির এই নিরবতা আমার কাছে ক্ষমতায় থাকার জন্য সেনাবাহিনীকে তোষন করা। অন্যদিক সেনাবাহিনী সম্ভবত রোহিঙ্গা ইসুকে সামনে এনে নির্বাচিত সরকারকে ব্যার্থ প্রমানের চেষ্টা করবে।
Related Articles
বনভোজনের বর্নিল ছোঁয়ায় আলোড়িত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল।
“সব প্রান বলে আজ সদলবলে শিহরিত তণু-মন দেখ খুশি চারিদিক আলো ঝিকিমিক হচ্ছে বনভোজন”। বহু বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ক্যাম্বেলটাউন বাংলা
নারীবাদী নই সাম্যবাদী
নারীবাদী কথাটার সাথে কেমন যেন পুরুষ বিদ্বেষী ভাব লাগে। আমি কোন সৃষ্টি-বিদ্বেষী হতে চাই না। আমি সাম্য চাই, আমার যেটুকু
Kasalath, a lost (and now found) rice of Bangladesh
Abed Chaudhury and Tanvir Hossain “This group [of varieties] is a real treasure chest – there are lots of stress