Pohela Boishakh
Pohela Boishakh is the traditional New Year celebrated by Bengali people across Bangladesh, India and the world. The event takes place on the first day of the Lunisolar Bengali calendar, which on the Gregorian calendar, usually falls on April 14.
In 1966, the Bengali calendar was modified so that the first 5 months had 31 days and the rest in the year had 30 days. This change was made by Muhammad Shahidullah. From then on, New Year was celebrated from April 14.
Just as on the Gregorian New Year, we say “Happy New Year”, on Pohela Boishakh the traditional greeting is “Shubho Nabobarsho”, which literally translates to Happy New Year.
Historians speculate that Pohela Boishakh is related to Vaisakhi (and other names), another Hindu festival. Vaisakhi is an ancient harvest festival celebrated in the Punjab (North India) particularly.
Now-a-days, Pohela Boishakh is celebrated with enormous crowds gathering at fairs and treats being offered. Various food items and toys are given out to the people at these events. The most famous of these celebrations is “Mangal Shobhajatra”. Mangal Shobhajatra celebrates the pride that Bengalis have in their heritage, their courage to fight against evil and their vindication for truth and justice.
In 1989, a group of student of the Art school of Dhaka University (Bangladesh) started “Mangal Shobhajatra” with the idea of dances and performances with masks of various traditional things. This year elephants, tigers, birds and flowers were the focus of the celebration in Dhaka. For the first time, the neighbouring country, Kolkata (India), also celebrated “Mangal Shobhajatra” with the inspiration from Dhaka.
Bengalis across Australia also celebrate Pohela Boishakh traditionally. The biggest celebration of Pohela Boishakh in Australia took place in Sydney with traditional cultural programs and food. The dress code is mainly red and white saris and punjabis, and the foods include Ilish Bhaja and Panta Bhat (a fried fish with a rice dish), Jhal Muri (spicy rice puffs), Bhapa Pitha (a coconut based dessert) and Naru (a sweet coconut ball) just to name a few.
Pohela Boishakh is a huge celebration, so big that UNESCO decided to recognise it and claim it as the Intangible Cultural Heritage of Humanity. It invites all people across the world to celebrate. Every individual makes the celebration his or hers own. Regardless of race, age or gender, Pohela Boishakh is for everyone because it spreads a deep and strong message for a shared value of democracy.
Related Articles
Bangladesh-Australia Association Canberra Inc. Welcomes Bangla New Year 1417 at the Canberra Islamic Center
1. With tremendous enthusiasm, fanfare & vigour and a record turn-out of over 1000 (total) participants comprising inter-state participants from
Bipod Aashche Bipod!
বিপদ আসছে বিপদ! -ড.ফরিদ আহমেদ বাংলাদেশ যা ছিল এক সময়ে স্বপ্নের দেশ সেটি এখন চরম সামাজিক নিরাপত্তার হুমকিতে। ১৯৪৭ সালে
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান
জাতিসংঘে’র কাছে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান জানিয়েছেন। গত ২১ ফেব্রূয়ারী ২০১৬ কেনবেরাতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলখ্যে ‘একুশে রেডিও’র সাথে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে অস্ট্রেলিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাস্ট্রদুত হিজ এক্সিলেন্সি কাজী ইমতিয়াজ হোসাইন বলেন, বাংলাভাষাকে বাংলাদেশের সর্বস্তরে চালু করার সরকারী পদক্ষেপের পাশাপাশি বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের জন্যে জাতিসংঘে’র কাছে প্রধান মন্ত্রি শেখ হাসিনা বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দানের আহবান জানিয়েছেন। বিশ্বজুরে বাংলা ভাষার ব্যপক ব্যপৃতির প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে রাস্ট্রদুত হোসাইন বলেন, বর্তমানে বিশ্বের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ দেশে বাংলা ভাষা ভাষি লোকেদের বিচরন রয়েছে। এসব দেশে বাংলা’র প্রচলন ও চর্চার মধ্যে দিয়ে বাংলাকে আরো ব্যপৃত করার সুজোগ রয়েছে। বাংলা ভাষার মধ্য দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের পরিচয় আরো নিগুড় হবে বলে তিনি মনে করেন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে’র স্বার্থকতা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন ১৯৯৯ সালে এউনেস্কো ২১ ফেব্রূয়ারী’কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ঘোষনা করার পর পৃথিবীর সর্বত্রই সব ভাষাভাষির লোকেরা গর্বের সাথে এই দিন টিকে উদযাপন করে আসছে।মাজিক কর্মকান্ড সহ জন জীবনের প্রতিটি কাজে ভাষার প্রয়োজনীয়তাটাকে স্মরন করার একাটা সুজোগ করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন। বাংলাকে সর্বস্তরে চালু করার সরকারী উদ্দোগ থাকা স্বত্তেও ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বাংলাভাষার ব্যবহার তেমনভাবে দেখা যায় না কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন- বাংলাদেশ একটা রপ্তানী মুখী দেশ। আর ব্যাবসায়িক