Research Paper on Dhaka Transport Part 3

Research Paper on Dhaka Transport Part 3

ঢাকার যাতায়াত ও অন্যান্য সমস্যার

একটি নিশ্চিত সমাধান

(তৃতীয় পর্ব)

দেশপ্রেমী সরকার কি ভাবে ঢাকার সমস্যার সমাধান করতে পারেঃ

সব কিছুরই একটা ধারন ক্ষমতা আছে, আর তা অতিক্রম করলেই সমস্যার সৃষ্টি হয় । প্রতিটি দেশেরই রাজধানী হবে ঐ দেশটির সামর্থ্য অনুযায়ী এবং আর্থ সামাজিক অবস্থার অবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ন । সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার জন্য রাজধানী প্রয়োজন, কিন্তু রাজধানী সরাসরি কোন বস্ত্যতান্ত্রিক জিনিস উৎপাদন করে না । বরং বাংলাদেশের মতন একটি কৃষি প্রধান দেশে প্রচুর জমি দখল করে এটি একদিকে যেমন কৃষি উৎপাদন ব্যহত করে, অন্য দিকে এই শহরের বিপুল সংখ্যক মানুষ তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য দেশের অন্য এলাকার উপর নির্ভর করে থাকে । এই হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ ব্যবস্থাপনা কাজের জন্য নিবেদিত শহর যত ছোট হয়, এতে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা যত কম হয়, ততই তা আমাদের মতন দেশের অর্থনীতির পক্ষে অনুকূল ।

ঢাকা শহরের মানুষ এবং প্রাইভেট গাড়ীর ধারন ক্ষমতা অনেক আগেই সীমা অতিক্রম করেছে । তাই দেশপ্রেমী সরকারের প্রথম কাজ হবে ঃ (০১) ঢাকা শহরে বসকারী মানুষের সংখ্যা কমানো ।

এই আলোচনায় আমরা নৈতিক কারনে অনৈতিক সামরিক স্বৈরশাসক জিয়া এবং এরশাদের কথা না আনতে চেয়েছিলাম । কিন্তু আমরা অবাক হয়ে দেখি, এই দুই স্বৈরশাসক এবং দুই গনতান্ত্রিক শাসক, বেগম খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার মধ্যে কেবলমাত্র এরশাদের সময় প্রবর্তিত হয়েছিল উপজেলা পদ্ধতি, যা ছিল এ যাবৎকালের মধ্যে দেশের আর্থ সামাজিক বিচারে সবচাইতে মঙ্গলজনক পদ্ধতি । ভালো প্রমানিত হবার কারনে পরের সব সরকারগুলিই এটি রেখে দিয়েছে । কিন্তু অন্যরা, বিশেষতঃ বর্তমান সরকার এটি্র সঠিক প্রবর্তনের জন্য তেমন কিছুই করে নি । চিন্তা করলে দেখা যায়, এটির প্রবর্তন তাদের অনুসৃত নির্বাচিত প্রতিনিধিদের আর্থিক অবস্থা উন্নয়নএর সহায়ক নয় । বাংলাদেশে উপজেলা পদ্ধতি ভালোভাবে প্রচলিত হলে স্বাভাবিকভাবেই ঢাকা শহরে বসবাসকারী লোকের সংখ্যা কমে যেতো ।

এবারে যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতির জন্য প্রাইভেট গাড়ী কমানোর কথায় আসি । বড় বড় জনসভা করার সারা মাঠকে একেবারে খোলা না রেখে বাঁশ দিয়ে ছোট ছোট এলাকা বা কম্পার্টমেন্টে ভাগ করা হয় । এর কারন, কোন কারনে সব মানুষের ভিড় যাতে এক জায়গায় না পড়ে । এভাবে কম্পার্টমেন্টালাইজেশন না করা হলে অনেক কিছুই ম্যানেজ করা সম্ভব হয় না । বাংলাদেশে যত গাড়ি আছে তার শতকরা এক ভাগ যদি কোন কারনে ঢাকা শহরে আসে তাহলে ঢাকা শহরের অবস্থা কেমন হবে কল্পনা করা যায় ? অথবা ঢাকা শহরে যত গাড়ি আছে তার, ধরা যাক, অর্ধেকও যদি কোন কারনে ধানমন্ডি এলাকায় আসে তাহলে কেমন অবস্থা হবে ? কম্পার্টমেন্টালাইজেশনের মাধ্যমে আমাদের সমস্যা কেমন করে সমাধান করা যায় এবারে আমরা সেই আলোচনায় আসবো ।

দেশপ্রেমী সরকার যে ভাবে ঢাকা শহরকে বাঁচানোর পরিকল্পনা করতে পারেঃ

প্রথমেই আমরা দেখবো, একটি দেশপ্রেমিক সরকার বাংলাদেশের সামগ্রিক আর্থসামাজিক অবস্থার পরিপূরক যেমন রাজধানী শহর চাইতে পারে তার একটি কাল্পনিক চিত্র।

(ক) বর্তমানে যে এলাকা নিয়ে বৃহত্তর এলাকা ঢাকার মহাপরিকল্পনা করা হয়েছে তাকে প্রধানতঃ পাঁচটি অংশে ভাগ করা হবে । যেমন ঃ (০১) কেন্দ্রীয় ঢাকা, (০২) ঢাকা উত্তর, (০৩) ঢাকা পূর্ব, (০৪) ঢাকা দক্ষিন এবং (০৫) ঢাকা পশ্চিম ।

(ক) কেন্দ্রীয় ঢাকাঃ কেন্দ্রীয় ঢাকা হবে যথা সম্ভব ছোট যার পরিসীমা হবে দক্ষিনে বুড়িগঙ্গা নদী, পশ্চিমে তুরাগ নদী, উত্তরে উত্তরা মডেল টাউন এবং হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের মাঝামাঝি অবস্থানে তুরাগ নদী থেকে ঢাকা ময়মনসিংহ রোড পর্য্যন্ত আনুভূমিক লাইন এবং পূর্বে ঢাকা ময়মনসিংহ রোড বরাবর বিমান বন্দর রেল ষ্টেশন থেকে বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সেতূ পর্য্যন্ত । তবে পূর্বে প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, টেলিভিশন ভবন এবং আনসার সদর দপ্তর এর অন্তর্ভুক্ত হবে ।

এটি হবে ফেডারেল রাজধানীর মতন, যেখানে শুধুমাত্র বাংলাদেশের সংস্কৃতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ন, বিভিন্ন বিষয়ে সর্বোচ্চ মানের প্রতিষ্ঠান এবং দেশের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার জন্য সর্বোচ্চ পর্য্যায়ের নীতি নির্ধারক এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাজ করা এবং বসবাসের স্থান । এই এলাকার আইন, ভূমি ব্যবহার, যাতায়াত ইত্যাদি হবে একেবারে আলাদা রকমের । বাংলাদেশের সংস্কৃতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ন ব্যবহার নিশ্চিত করা সম্ভব নয় বলে গুলশান বনানী এই এলাকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না ।

আইনঃ

কেন্দ্রীয় ঢাকায় যে কোন অপরাধের জন্য শাস্তি হবে অত্যন্ত কঠিন । কোন অপরাধের জন্য সাধারন ভাবে যে শাস্তি দেয়া হয় একই অপরাধ কেন্দ্রীয় ঢাকা এলাকার মধ্যে করা হলে শাস্তি হবে তার দ্বিগুন । কোন কোন অপরাধের (যেমন, চালকের দোষে সড়ক দূর্ঘটনা) শাস্তি হবে এই এলাকা থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বহিষ্কার ।

কেন্দ্রীয় ঢাকায় বাইরে থেকে আসা সকল রাস্তা হবে নিয়ন্ত্রিত । এই এলাকার বিদ্যুত, পানি, গ্যাস, পয়ঃনিকাশী ব্যবস্থা ইত্যাদি সবই থাকবে ঢাকার অন্য এলাকা থেকে আলাদা এবং স্ব-নিয়ন্ত্রিত ।

ভূমির মালিকানা ও ভূমি ব্যবহারঃ

এই এলাকার সমস্ত জমির মালিক হবে সরকার । গুরুত্ব বুঝে সরকার বিভিন্ন স্থানের জমির দাম বেঁধে দেবে । যে বা যারা জমি বিক্রী করতে চাইবে তাদেরকে কেবলমাত্র সরকারের কাছে তা বিক্রী করতে হবে । মৃত ব্যক্তির জমি পরবর্তীতে সরকারের মালিকানায় যাবে, তবে তার উত্তরাধিকারী সরকার নির্ধারিত হারে ক্ষতিপূরন পাবে । যে সব জমি বর্তমানে ৯৯ বৎসরের জন্য লীজ দেয়া আছে সেগুলিও শুধুমাত্র সরকারের কাছেই হস্তান্তর করা যাবে ।

উপরোক্ত প্রক্রিয়ায় যেসব জমি বা বাড়ী সরকারের হাতে আসবে সরকার সেগুলি ঐ এলাকার প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ন হলে ব্যবহার করবে, প্রয়োজনে নতুন করে নির্মান করবে অথবা ক্রান্তিকালীন সময়ে জনগনের কাছে লীজ দেবে ।

এই এলাকায় থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের সর্বোচ্চ পর্য্যায়ের প্রতিষ্ঠান, যারা দেশের অভ্যন্তরের এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করবে । কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠাঙ্গুলির অধীনে থেকে যে সব প্রতিষ্ঠান দেশের অভ্যন্তরে উত্তর, পূর্ব, দক্ষিন বা পশ্চিম এলাকার সঙ্গে কাজ করবে সেসব প্ররিষ্ঠানগুলি যথাক্রমে ঢাকা-উত্তর, ঢাকা-পূর্ব, ঢাকা-দক্ষিন বা ঢাকা-পশ্চিম এলাকায় স্থানান্তরিত বা স্থাপন করা হবে ।

কেন্দ্রীয় ঢাকায় থাকবে সর্বোচ্চ পর্য্যায়ের গবেষনা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান । যেমন, সাধারন শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় । এখানে শুধুমাত্র মাষ্টার্স, পিএইচডি ও গবেষনার কাজ চলবে। স্নাতক পর্য্যায়ের শিক্ষা চলে যাবে উপরে উল্লিখিত চারটি স্থানে প্রতিষ্ঠিত শাখাগুলিতে । প্রকৌশল, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও একই ভাবে বিন্যস্ত করা হবে । প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে কেবলমাত্র উচ্চপর্য্যায়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের জন্য থাকবে আবাসিক ভবন । কর্মজীবি ও ছাত্র ছাত্রীদের জন্য থাকবে হোস্টেল এবং নিম্ন বেতনের কর্মচারীদের জন্য থাকবে কেবলমাত্র একক (অর্থাৎ পরিবারবিহীন) ভাবে বসবাসের ব্যবস্থা ।

এই এলাকায় থাকবে সর্বোচ্চ পর্য্যায়ের সংস্কৃতি শিক্ষা ও গবেষনার প্রতিষ্ঠান । এখানে থাকবে লাইব্রেরী, অডিটোরিয়াম সহ সংস্কৃতি চর্চা ও গবেষনা করার জন্য বড় বড় কমপ্লেক্স । তার প্রত্যেকটিতে থাকবে পরিবার-সহ, একক মহিলা এবং পুরুষের, বিদেশী অতিথিদের এবং দেশের অভ্যন্তর থেকে আসা লোকদের থাকার ব্যবস্থা । দেশের মণীষীদের নামে করা এই সব কমপ্লেক্স-এ সারা বৎসর ধরে চলবে নানা অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা, যেখানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষের আসার এবং সাময়িক ভাবে থাকার সুযোগ থাকবে ।

রাজধানীর সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলির সর্বোচ্চমান বজায় রাখার জন্য সরকারকে সচেষ্ট থাকতে হবে । একই সঙ্গে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলি মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হলে তাদেরকে অন্যত্র সরে যাবার ব্যবস্থা রাখা হবে । এই এলাকার ভবিষ্যতে নির্মীতব্য সকল ভবন নির্মিত হবেঃ

(ক) বাংলাদেশের সংস্কৃতিভিত্তিক স্থাপত্যরীতি অনুসরন করে,

(খ) সম্ভাব্য মাত্রার ভূমিকম্প নিরোধক ব্যবস্থা সহ এবং

(গ) বহুতল ভবনের ক্ষেত্রে ভবনের মাঝে ইমপ্যাক্ট ডিসট্যান্স বজায় রেখে ।

একটি ভবন কোন কারনে ভেঙ্গে পড়লে তার কারনে আশপাশের ভাল ভবনও ভেঙ্গে পড়ার কথা । এক্ষেত্রে নিরাপদ দূরত্বটিই ইম্পপেক্ট ডিসট্যান্স

বাংলাদেশের সংস্কৃতির সহায়ক নয় বলে এই এলাকায় কোন মদের দোকান, নাইট ক্লাব, পরিবেশ দূষনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান, বৃদ্ধনিবাস, এতিমখানা ইত্যাদি থাকবে না । বর্তমানে এখানে থাকা এই সব প্রতিষ্ঠানগুলিকে ক্রমান্বয়ে অন্য এলাকায় সরিয়ে নিতে হবে ।

যাতায়াতঃ

এই এলাকার সকল রাস্তা কেন্দ্রীয় ঢার আভ্যন্তরীন রাস্তা হিসেবে বিবেচিত হবে । বাইরে থেকে আসা ভারী যানবাহন অন্য কোথাও যাবার জন্য এই এলাকা অতিক্রম করবে না । বর্তমানে যে সব যানবাহনকে তা করতে হয় তাদের জন্য ক্রমান্বয়ে বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে । বানিজ্যিক মনোভাব নিয়ে নির্মীয়মান এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ঢাকা মহানগরীর যানবাহন সমস্যার সমাধানে কোন ধনাত্মক ভূমিকা নেই । দেশপ্রেমী সরকার এটিকে কেন্দ্রীয় ঢাকার জন্য বাই-পাস রোড হিসেবে ব্যবহার করতে পারে ।

কেন্দ্রীয় ঢাকার বাইরে থেকে আসা বাসগুলিকে গাবতলী, বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সেতূ এবং বিমান বন্দর এলাকায় থামতে হবে । এই কয়টি পয়েন্ট এবং বিমানবন্দর, নৌবন্দর সহ সকল গুরুত্বপূর্ন স্থানে যাতায়াত্ করবে সিটি বাস, যার কেন্দ্রীয় টারমিনাল হবে বর্তমান মহাখালী বাস টারমিনাল ।

সকল পোর্ট ও টার্মিনালে থাকবে একাধিক লাগেজ বুকিং কোরিয়ার সার্ভিস । বাইরে থেকে যারা ঢাকায় আসেন তাদের সঙ্গে যে মালপত্র থাকে (দূর পাল্লার লঞ্চ বা বাসে এগুলি বহনের ব্যবস্থা থাকে) সিটি বাসে তা বহন করা যায় না বলে অন্য যানবাহন (ট্যাক্সি, সিএনজি ইত্যাদি) ব্যবহার করা হয় । লাগেজ বুকিং কোরিয়ার সার্ভিসগুলির কাজ হবে সর্বোচ্চ, ধরা যাক, ২ XX .৫ ফুট আয়তনের লাগেজ গ্রহন করা এবং জরুরী (৬ থেকে ১২ ঘন্টা) বা সাধারন (১২ থেকে ২৪ ঘন্টা) ভিত্তিতে প্রতিটি ব্লকে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা

(খ) ঢাকা উত্তর, ঢাকা পূর্ব, ঢাকা দক্ষিন এবং ঢাকা পশ্চিমঃ এই সব এলাকার আইন, জমির মালিকানা, ভূমি ব্যবহার ইত্যাদি এখনকার মতই থাকবে । কেন্দ্রীয় ঢাকার সরকারী এবং শিক্ষা ও গবেষনা প্রতিষ্ঠানগুলির শাখা, এই এলাকা থেকে সরে আসা শিল্প প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সরকার জমির ব্যবস্থা করবে এই এলাকাগুলিতে বাড়ি ভাড়ার আয় থেকে বেঁচে থাকার প্রবনতা নিরুৎসাহিত করতে হবে । একজন মানুষ তার নিজের পরিবারের জন্য যত আয়তনের বাড়ি ব্যবহার করে, সে ঐ আয়তনের সর্বোচ্চ দুইটি বাড়ি ভাড়া দিতে পারবে । দোকানের ক্ষেত্রেও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। একজন লোক বা একটি পরিবার এই সব এলাকায় সর্বোচ্চ কত জমির মালিক হতে পারবে তা সীমাবদ্ধ করে দিতে হবে । যেসব পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী তাদের সম্পদ উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকের পোষ্যদের হবে না, বরং সার্বক্ষনিক পরিচালকদের মালিকানায় যাবে এমন ব্যবস্থা রাখবে তাদেরকে জমি বরাদ্দের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে হবে ।

ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে এখানেও কেন্দ্রীয় ঢাকার নিয়ম অর্থাৎ, (ক) বাংলাদেশের স্থাপত্যরীতি, (খ) ভূমিকম্প নিরোধক ব্যবস্থা এবং (গ) ইমপ্যাক্ট ডিসট্যান্স মেনে চলতে হবে । সেই সঙ্গে একটি বহুতল (ধরা যাক, দশ তলার বেশী) ভবন নির্মান করা হলে তার ১০০০ ফুট দুরত্বের মধ্যে তিন তলার উপর কোন ভবন নির্মান করা যাবে না ।

অধ্যাপক বিজন বিহারী শর্মা, স্থাপত্য বিভাগ, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

2011/pdf/Transport_03_733625579.pdf ( B) 


Place your ads here!

No comments

Write a comment
No Comments Yet! You can be first to comment this post!

Write a Comment