Probashe Ekush Bhabna
প্রবাসে একুশ নিয়ে আমার ভাবনা ছিল আরো উপরে
পাকিস্তানিরা আমাদেরকে ২৩বছর কাজের বুয়া আর গাঁয়ের রাখাল বানিয়ে রেখেছিল ।
১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম¦র জতিসংঘ যখন ২১শে ফেব্রেুয়ারিকে আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে স¦ীকৃতি দেয় ,তখনই আমার চোখে সিডনির হাইড পার্কে ঢাকার একুশের শহীদমিনারটি ভাসতে থাকে।প্রতিবছর বিশ্বের বিভিনèদেশের লাখলাখ পর্যটক এই পার্কে পদচারণ ঘটে , আর প্রতিদিন সিডনিবাসর ভিড়তো বলার অপেক্ষায় থাকেনা ।এরপর আমি জাতিসংঘেবাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে একজন কর্মকর্ত্তার সাথে ফোনে যোগাযোগ করি এবং সেই ঘোষনার একটি কপি চেয়ে অনুরুধ করি । ভদ্রলোক আমার ফ্যাক্স নাম¦ার নিয়ে সাথে সাথে চিঠিটি ফ্যাক্স করেদেন । এরপর আমি ব্রিজবেনস্থ গ্রিফিত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডঃ মোয়াজ্জেম হোসেনের সাথে টেলিফোনে পরামর্শ করি । তখন তিনি একটি প্রস্তাবিত চিঠি তৈরী করে আমাকে ফ্যাক্স করে পাঠিয়ে দেন । আযি এরপর একঠি ওভারসীস ২১ ফাউন্ডেশন কমিটি করে বিশাল ভাবনায় মগè। এর মধ্যে আমার পারিবারিক সংকট আমাকে স্থবির করে দেয় । অন্যদিকে নিয়ামুল বারী নেহালএগিয়ে যায় তার বসতি এলাকা এসফিল্ডে একুশের শহীদ মিনার গঠনের ঘোষনা দিয়ে ।আমি বিতর্ক এড়ানোর সার্থে নিরবে পিছটান দিতে বাধ্য হই ।তবে এসফিল্ডের শহীদ মিনারের অনেক আগে থেকেই নেহাল বারীর সাথে আমার পরিচয় , এবং নিয়ামুল বারীর প্রস্তাবিত মিশুক প্রকাশনী নিয়ে আমাদের দুজনে কথা ও পরিকল্পনা হয়েছিল।
বিস্তারিত পড়ুন নিচের পিডিএফ।