আইয়ুব বাচ্চু স্মরণে লাল সবুজের সংগীতানুষ্ঠান “রূপালী গিটার”
প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতিকে ধরে রাখার জন্য এবং আগামী প্রজন্মের কাছে বাংলার গৌরবময় উজ্জ্বল সংস্কৃতিকে পৌছে দেয়া আর তার সুস্থ চর্চার লক্ষ্যে ৯ই মে ২০০৮ সালে “লাল সবুজ” সাংস্কৃতিক দলটির জন্ম হয়।
দলটির নাম নির্বাচনের সময়, আলোচনায় আসে আমাদের সংস্কৃতির স্বর্ণালী অধ্যায়, চিরস্মরণীয় ব্যক্তি বর্গের দান বাঙালি জাতির কাছে অনস্বীকার্য ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা যুদ্ধ, আমাদের পতাকা এবং আরো অনেক কিছু।
অনেক নামের সাথে হঠাৎ করেই প্রস্তাবিত হয় “লাল সবুজ” নামটি। বহুবিধ বিশ্লেষণের শেষে অনুধাবিত হয় যে লাল সবুজ এদুটি শুধু কোন রঙের নাম নয়। এদুটি রং বা শব্দ মহিমান্বিত করেছে আমাদের পতাকা, সবুজে সবুজ দেশের বুকে লাল সূর্য, বাঙালি জাতির পরিচয় আর অহংকার। নির্বাচিত হলো “লাল সবুজ” নামটি। এর চেয়ে ভালো নাম আর কিইবা হতে পারে?
সেই ২০০৮ সাল থেকে অদ্যাবধি “লাল সবুজ” সিডনী, ক্যানবেরা ও মেলবোর্নের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে / আয়োজনে বাংলার ভিন্ন ভিন্ন ধারার গান শ্রোতাদের উপহার দিয়ে আসছে।
লাল সবুজের সদস্যবৃন্দঃ মাসুদ হোসেন মিথুন (ভোকাল), সজল (ভোকাল / গিটার), লুৎফা খালেদ (ভোকাল / কীবোর্ড), রহমান (ভোকাল / লিড গিটার), নাহিদ (পারকিউশন), বিজয় (পারকিউশন) এবং মাহাদী (বেজ গিটার)।
উপমহাদেশের ব্যান্ড সংগীতের কিংবদন্তী আইয়ুব বাচ্চু আর আমাদের মাঝে নেই। প্রতিদানের কথা না ভেবে, তিনি কেবল দিয়েই গেছেন। দিয়ে গেছেন অসংখ্য কালজয়ী গান, গানের কথা ও সুর। সুরের খেয়ায় ভাসিয়ে কাঁদিয়ে গেছেন সর্বস্তরের মানুষকে। রেখে গেছেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। রয়ে গেছেন অগণিত মানুষের হৃদয়ের গভীরে। “প্রস্থান মানেই চলে যাওয়া নয়” – মূল্যবান কথাটি যেন তার জন্যই প্রযোজ্য।
আইয়ুব বাচ্চুর অগণিত গানের মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু গান নিয়ে সিডনীর সংগীত দল “লাল সবুজ” কয়েকজন জনপ্রিয় অতিথী শিল্পী নিয়ে আইয়ুব বাচ্চুর স্মরণে আয়োজন করছে “রুপালি গিটার” সংগীত সন্ধ্যা।
তারিখঃ ১৮ই নভেম্বর ২০১৮
স্থানঃ West League Auditorium
10 Old Leumeah Road, Leumeah
সময়ঃ সন্ধ্যা ৬:৩০ মিনিট।
টিকেটঃ ৫ (পাঁচ) ডলার মাত্র (দশ বছরের উপরে)
যোগাযোগঃ
মাসুদ হোসেন মিথুন – ০৪০৩২৫৫৫২৯, রহমান – ০৪৩৩৬০৬৫৭৮, লুৎফা – ০৪৩৪৩৯৩২২২, সজল – ০৪৩১৩১৭৩৩৬, মাহাদী – ০৪০১৮৪৬৫১৮, নাহিদ – ০৪৩২৬১১৪৭৩, বিজয় – ০৪০২৩৯৬৫৬১।
Related Articles
দয়াকরে এবার থামুন
বিরোধীদল ও সরকারী দল এবার দয়া করে থামুন। দেশের কেমন উন্নতি আপনারা চান তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। দেশের মানুষের
অঙ্গ দান করুন জীবন বাঁচান
জন্ম নেবার পর জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে একদিন না একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে তবে স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তায় সবাই চাই।