বাংলাদেশে নতুন সরকারের কাছে ব্রিটেইনের বাঙালীদের প্রত্যাশা

by Priyo Australia | January 6, 2009 4:33 pm

গত ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে স্মরণীয় বিজয় অর্জন করা আওয়ামীলীগ ও মহাজোটের সদস্যরা শপথ নিয়েছেন শনিবারস্বল্প সময়ের মধ্যেই আওয়ামীলীগ প্রধান শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত হতে যাচ্ছে নতুন সরকারবিপুল সংখ্যক আসনে বিজয়ী দলের নেতৃত্বে যে-সরকার গঠিত হয়েছে সে-সরকারের কাছে প্রত্যাশার পাল্লা হৃভাবতই বেশ ভারীব্রিটেইন প্রবাসী বাংলাদেশীরাও পিছিয়ে নেই এদিক থেকেশনিবার লন্ডনসহ ব্রিটেইনের অন্য কয়েকটি অঞ্চল থেকে নিজেদের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন তারাইউকেবেঙ্গলির প্রতিবেদন পড়ুন নিচেঃ

আখতার সোবহান মাশরুর

৯০-এর ছাত্র নেতা

জনগণকে শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ এ-ঐতিহাসিক রায়ের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছেন তারা কী চান – সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নয়, অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাজনীতি।’ তিনি নতুন সরকারের কাছে আশা করেন যে, তারা যুদ্ধপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করবেন। এছাড়া রাজনীতি ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে সৃষ্ট বিভাজন রোধ-কল্পে মোল্লাতান্ত্রিক ধারাকে বিকশিত হওয়া থেকে বিরত রাখতে পারবেন সম্ভাব্য নতুন সরকার। মাশরুর আশা করেন, দেশের সাধারণ দরিদ্র জনগোষ্ঠির উন্নয়ন, দূর্নীতি দমন, সন্ত্রাস দমন ইত্যাদি বাস্তবায়নের জন্য সরকার কাজ করবেন। তবে তিনি নব-নির্বাচিত সাংসদদের মধ্যে কোটিপতিদের সংখ্যাধিক্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে মন্তব্য করেন, ‘আশা করি তারা ঘোষিত নির্বাচনী ইশতেহারের ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।’

এমাদাদুল হক চৌধুরী

সম্পাদক, সাপ্তাহিক পত্রিকা

তার প্রথম ও প্রধান প্রত্যাশা উল্লেখ করে বলেন, ‘নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে তারা সরকার গঠন করবেন। তাই আমার প্রত্যাশা এ-নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠের সরকার যেনো নিরঙ্কুশ স্বৈরাচারী সরকারে পরিণত না হয়।’

আরিফ রহমান

আইটি পেশাজীবী

লন্ডনের একটি আইটি ফার্মে কর্মরত পেশাজীবী আরিফ রহমান বলেন, ‘আমি জানি নতুন সরকার আমার প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না। তাই প্রত্যাশার প্রকাশ না করাই ভালো।’ তবে তিনি অতীতের অভিজ্ঞতায় আক্ষেপের সুরে বলেন যে, রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের পূর্বে জনগণকে অনেক প্রতিশ্রুতি প্রদান করে কিন্তু নির্বাচনে জয়লাভের পর ভুলে যায়। আরিফ বলেন, ‘আমি শুধু প্রত্যাশা করি, ওরা যদি নির্বাচনী ইশতেহারের বাস্তবায়ন করতে পারে অর্থাৎ আমাদের ভিতরে যে প্রত্যাশার তৈরী করে দিয়েছে, আমাদেরকে যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছে, সেগুলোকে যদি তারা পূরণ করতে পারে, তাহলে আমি মনে করবো সেটাই আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া।’

আনসার আহমেদ উল্লাহ

ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটির আহ্বায়ক, যুক্তরাজ্য শাখা

প্রত্যাশার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘৯২ থেকে আমরা যে-দাবী করে আসছি, নতুন সরাকের কাছে সেটাই উত্থাপন করবো। প্রথমতঃ যুদ্ধপরাধীদের বিচারের দাবী এবং দ্বিতীয়তঃ ধর্মভিত্তিক সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা।’ এছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ, বিমান বন্দরে যাত্রী হয়রানি বন্ধ করা, সুরত মিয়া ও মোগল কোরাশী হত্যার সুষ্ঠ তদন্ত, প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের সাথে এবারে নির্বাচিত প্রবাসী জনপ্রতিনিধিদের কাজ করার সুযোগ দান প্রভৃতি বিষয়েও তিনি তার প্রত্যাশার কথা জানান।

নাজনীন সুলতানা শিখা

সমাজকর্মী

নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বর্ণনা করে তিনি বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা দল আওয়ামী লীগের এরশাদের সাথে জোটবদ্ধ হওয়ার কোনো দরকার ছিলো না।’ এরপর নাজনীন প্রত্যাশার কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রথমতঃ সন্ত্রাস মুক্ত শান্তির বাংলাদেশ দেখতে চাই। দ্বিতীয়তঃ সকলের জন্য বসবাস উপযোগী সহনশীল বাংলাদেশ চাই। তৃতীয়তঃ ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নিষিদ্ধকরণ সহ একান্তভাবে যুদ্ধপরাধীদের বিচার চাই। আর সর্বশেষ প্রত্যাশা থাকবে নতুন সরকারের কাছে যে, তারা যেনো মনে রাখে জনগণ তাদেরকে ক্ষমতা নয় দায়িত্ব অর্পণ করেছে।’

জাফর ইমাম

রিসার্চ ফার্মে কর্মরত

আওয়ামী লীগের ইশতেহারে উল্লিখিত ডিজিটাল বাংলাদেশ, দুর্নীতি দমন ও স্বচ্ছ জবাবদিহি মূলক সরকার প্রবর্তনের কথা উল্লেখ করে জাফর ইমামা বলেন, ‘যে নির্বাচনী ইশতেহারের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে সেটা যেনো তারা পূরণ করেন।’ তিনি আশা করেন, নতুন সরকার দলীয় স্বার্থে নয় বরং দেশের স্বার্থে কাজ করবে।

আহমেদ জামান

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, যুক্তরাজ্য শাখার প্রেসিডেন্ট, ডারউইন থেকে

আহমেদ জামান সংক্ষিপ্তাকারে তার প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ রায় পেয়ে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে। তাই আমি আশা করি, সংবিধান পরিবর্তনের মাধ্যমে তারা মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সংবিধানকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে। দ্বিতীয়তঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকাণ্ড চালু রাখতে হবে। আর তৃতীয়তঃ যুদ্ধপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।’

দিপু আশফাক হোসেন

শিক্ষক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন থেকে

যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় রত দিপু আশফাক হোসেন তার তিনটি সুনির্দিষ্ট প্রত্যাশার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘যুদ্ধপরাধীদের বিচার, দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি রোধ করে সাধারণের ক্রয়সীমার মধ্যে নিয়ে আসা এবং দেশের সর্বত্র সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা – এ হচ্ছে নতুন সরকারের কাছে আমার প্রত্যাশা।’

গৌতম সাহা

লন্ডনে চাকুরীজীবী

গৌতম সাহার কাছে তার প্রত্যাশার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি সন্ত্রাস-দুর্নীতি মুক্ত শান্তির একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই। তাই নতুন সরকারের কাছে আমার প্রত্যাশা থাকবে তারা যেনো এ-বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।’

তাসনিম জাহান তন্বী

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, লন্ডন থেকে

তাসনিম বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে জনগণ বিশ্বাস করে এমন রায় প্রদান করেছে। তাই জনগণের এ-বিশ্বাসের মর্যাদা আওয়ামী লীগকে রাখতে হবে।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, আওয়ামী লীগ ভালো কাজ করবে। তবে তন্বী রাষ্ট্রপতি পদে একজন কর্মঠ ব্যক্তিকে দেখতে চান যিনি দেশের জন্য কাজ করতে পারবেন।

শামীম আজাদ

কবি

শামীম আজাদ প্রত্যাশার কথা প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের কাছে যে-প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে পৌঁছাতে পেরেছে আওয়ামী লীগ, সেটা তাদের পূরণ করতে হবে। অর্থাৎ যুদ্ধপরাধীদের বিচার করতে হবে।’ শামীম জানিয়েছেন, এর সাথে বুদ্ধিজীবী হত্যার বিচাররের দাবী তিনি জানাবেন। এছাড়া তিনি ৯৭’র নারী-নীতি ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা-সহ সন্ত্রাস দমন, সাধারণ জনগণের অন্ন-সংস্থানের ব্যবস্থা করা ও দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণের প্রত্যাশার কথাও উল্লেখ করেন।

জাকিয়া সুলতানা হক

চাকুরীজীবী, লন্ডন থেকে

জাকিয়া সুলতানা হক বলেন, ‘আমার প্রত্যাশা একটি। দ্রব্য মূল্যের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার নাগালে আনতে হবে।’

জগলুল হোসেন

যুক্তরাজ্য ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা, লন্ডন থেকে

তার প্রত্যাশা কথায় বলেন, ‘আমি প্রথমতঃ মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী পর্যায়ে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ ও ১৯৯৬ থেক- ২০০১ সালে শাসন করা আওয়ামী লীগকে দেখতে চাই না। জনকল্যাণে নিয়োজিত আওয়ামী লীগ দেখতে চাই।’ তিনি জানান, আমেরিকা, ইউরোপ, ইসরায়েল, ভারত ও জাতিসংঘের ব্যবস্থাপনায় আসা আওয়ামী লীগ যেনো ‘পুতুল’ সরকারে পরিণত না হয়। এছাড়া তিনি আশা করেন, বিপুল দায়িত্ব লাভ করা দলটি নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিফলন ঘটাবে।

মুনিরুজ্জামান

সৌশ্যাল ওয়ার্ক ম্যানেজার

লন্ডন নিবাসী মুনিরুজ্জামান মনে করেন নতুন যে-সরকার দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে, তাদের উচিত হবে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নতি ঘটানোর দিকে মনোযোগী হওয়া তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি তার যেন সন্ত্রাস মূলক কর্মকাণ্ড থেকে নিজেদের বিরত রাখতে পারে এবং সমাজের সকল শ্রেণী-গোষ্ঠীর সহযোগীতা নিয়ে একটি কার্যকরী পন্থা অবলম্বন করতে পারে অথবা সমাজে এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে।’ ইউকেবেঙ্গলির সাথে আলাপে মুনিরুজ্জামান আশা প্রকাশ করে বলেন, বিজয়ী দল ধীরে হলেও তাদের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

শামসুল আলম মেহেদী

সাংবাদিক, ব্রিস্টল থেকে

নতুন সরকার নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন শামসুল আলম মেহেদীবৃস্টল থেকে দেয়া বক্তব্যে তিনি আশা করেন, বিজয়ী দল অতীতের ভুল-ত্রুটি থেকে থেকে শিক্ষা নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এগিয়ে আসবেরাজনৈতিক সম্প্রীতির প্রসার এবং কর্মক্ষেত্রে সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার উপরেও জোর দেন মেহেদী

ওয়ালি তছরউদ্দীন

স্কটল্যান্ডে নিযুক্ত অনারারী কনস্যাল জেনারেল অফ বাংলাদেশ

ওয়ালি তছরউদ্দীনের আশা সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশের নতুন সরকার দেশের স্বার্থে কাজ করবেবিরোধী দলের সাথে মিলেমিশে তার কাজ করবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তছরউদ্দীন

জাহাঙ্গীর আলম

আইটি পেশাজীবী

দুর্নীতিবাজদের শাস্তিদান এবং সৎ ও পরিশ্রমী লোকজনকে পুরষ্কৃত করা, নতুন সরকারের কাছে এই হচ্ছে জাহাঙ্গীর আলমের দাবীধর্ম-ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা ও দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করার ব্যাপারে নতুন সরকারের ভূমিকার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন জাহাঙ্গীর আলম

মাহমুদুর রহমান বেণু

সঙ্গীত শিল্পী ও শিক্ষক

একাত্তরের মুক্তির গান খ্যাত সঙ্গীত শিল্পী মাহমুদুর রহমান বেনু ইউকেবেঙ্গলির সাথে আলাপ-কালে আওয়ামী লীগের এহেন বিপুল জয়ের ব্যাপারে এক ধরণের আশঙ্কা ব্যক্ত করেনতিনি মনে করেন, এ-ধরণের বিশাল বিজয়ের ভার সামাল দেয়ার জন্য ক্ষমতসীন দলের পক্ষ থেকে পরিপক্কতা দেখাতে হবেমাহমুদুর রহমান বেণুর আশা, নতুন সরকার নিজেদেরকে নিয়ে ব্যস্ত না থেকে দেশের কল্যাণের ব্যাপারে মনোযোগী হবেন

সৈয়দ সাজেদুর রহমান

সহ-সম্পাদক, সাপ্তাহিক নতুন দিন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রনেতা সৈয়দ সাজেদুর রহমান ফারুক বলেন তার প্রত্যাশা হচ্ছে, নতুন সরকার বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস লিপিবদ্ধ করা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেবার ব্যাপারে উদ্যোগী হবেগণ-মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের সাথে-সাথে মৌলবাদ-জঙ্গীবাদ-সন্ত্রাস দমনের ব্যাপারে নতুন সরকারের ভূমিকা রাখার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করছে তিনি

সমীরুজ্জামান সমীর

আইটি প্রফেশন্যাল

১৯৭২ এর সংবিধানের পুনপ্রতিষ্ঠা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে নতুন সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে সমীরুজ্জামানতিনি বলেন, মানুষের মনে পরিবর্তনের ব্যাপারে যে-আশাবাদ জন্ম নিয়েছে, তা ভেঙ্গে দেয়াটা কোনোভাবেই ঠিক হবে না

অনন্ত কাশেম

গ্রীনিচ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক

নতুন ভৌটার যারা ব্যাপক সংখ্যায় এবার আওয়ামীলীগের পক্ষে ভৌট দিয়েছে তাদের আশা-আকাঙ্খা বাস্তবায়নে সচেষ্ট হবার জন্য নতুন সরকারের বরাবরে আহবান জানিয়েছেন অনন্ত কাশেমএটা করতে ব্যর্থ হলে আরেকবার ক্ষমতায় আসার ব্যাপারটি অনিশ্চিত হয়ে পড়তে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনিঅনন্ত মনে করেন, বাংলাদেশের মানুষের মনে পরিবর্তনের যে-জোয়ার দেখা দিয়েছে তা নষ্ট করা ঠিক হবে না

original source[1]

Endnotes:
  1. original source: http://www.ukbengali.com/MainNews/MN2009/MN200901/MN20090104-Bengalis-in-Britain-expect-of-new-BD-Government.htm

Source URL: https://priyoaustralia.com.au/readers-link/2009/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%82%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95/