by Mainul Raju | September 21, 2013 8:32 am
আমেরিকানরা অদ্ভুত জাতি। কথা নাই বার্তা নাই খালি পাহাড়ে উঠে হাঁটতে থাকে। পারেও। তিন মাসের শিশু সন্তান কোলে পিঠে বেঁধে যেমন উঠে, আবার ষাটোর্ধ মানুষজনও পোষা কুকুরটিকে সাথে নিয়ে উঠে যায় তরতর করে। অবশ্য, এদের কালচারটাই সেভাবে গড়ে উঠেছে। তা না-হলে তাদের প্রশাসনের কি দরকার পড়েছিলো, পাহাড় কেটে কেটে কোথাও দুই মাইল, কোথাও পাঁচ মাইল, কোথাও-বা দশ মাইল লম্বা ট্রেইল বানিয়ে রাখার।
অবশ্য দুই মাইল, দশ মাইলতো আমাদের মত চুনোপুঁটিদের জন্য। রাঘব বোয়াল হাইকাররা মাসের পর মাস ধরেও হাইকিং করে। এখানকার জর্জিয়া থেকে মেইনে পর্যন্ত বিস্তৃত অ্যাপ্যালেশিয়ান হাইকিং ট্রেইলের দৈর্ঘ সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার। বলে রাখা যেতে পারে, বাংলাদেশের টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার দূরত্ব এক হাজার কিলোমিটারেরও কম।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভিতর দিয়ে কোথাও জঙ্গলে, কোথাও পাহাড়ের গা বেয়ে, কোথাও-বা নদীর তীর ধরে হেঁটে চলাই হাইকিং। সে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কি পরিমাণ তীব্র হতে পারে তার খানিকটা নিদর্শন রাখার জন্যই, আমার আনাড়ি হাতে তোলা কিছু ছবি নিয়ে এই ব্লগ।
ছবিগুলো আমেরিকার ওয়াশিংটন Rattlesnake Ridge হাইকিং ট্রেইল-এ তোলা। প্রায় দুই মাইল দীর্ঘ এই ট্রেইল বেয়ে চূড়ায় উঠতে সময় লাগে দেড় থেকে দুই ঘন্টা।
দুর্গম গিরি… লঙ্ঘিতে হবে… যাত্রীরা হুঁশিয়ার।।
এই প্রচেষ্টা সঠিক বলে মনে হচ্ছে না।
হাইকার ডগস্
আকশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি, দেখা যায় তোমাদের বাড়ী।
প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন জ্যৈষ্ঠ মাস / তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।।
ওইখানে যেও নাকো তুমি / বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে;
এই পথ যদি না শেষ হয়, তবে কেমন হতো তুমি বলতো!
Source URL: https://priyoaustralia.com.au/articles/film-book-art-others/2013/%e0%a6%aa%e0%a7%83%e0%a6%a5%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%a5%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a6%a5%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%aa%e0%a6%a5-%e0%a6%af%e0%a7%87%e0%a6%a8/
Copyright ©2024 PriyoAustralia.com.au unless otherwise noted.